নিজস্ব প্রতিবেদন : উপাচার্য পরিষদের প্রধানকে ডেকে পাঠালেন রাজ্যপাল। রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় মনে করছেন, উপাচার্য পরিষদ যেভাবে কাজ করে চলেছে, তাতে রাজভবনের সম্মানহানি হয়েছে। উপাচার্যদের এই ভূমিকায় অসন্তুষ্ট রাজ্যপাল। গোটা বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য উপাচার্য পরিষদের প্রধান ও অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে দ্রুত আলোচনায় বসতে চাইলেন রাজ্যপাল। সেক্ষেত্রে ১৫ দিনের মধ্যে আলোচনার সময়সীমা ধার্য করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক্ষেত্রে তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ঘটনাকে। যেখানে তিনি মনে করেছেন যে, যে ভাষায় উপাচার্য পরিষদ গোটা বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করেছেন, তা সৌজন্য থেকে অনেক দূরে। এক্ষেত্রে উপাচার্য পরিষদের ভূমিকার কড়া নিন্দা করেছেন তিনি। উল্লেখ্য, এর আগে বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়েই উপাচার্য পরিষদের সঙ্গে রাজ্যপালের মতপার্থক্য প্রকাশ্যে এসেছে। যেমন, কিছুদিন আগেই রাজ্যপাল বৈঠক করতে চেয়েছিলেন উপাচার্যদের সঙ্গে। 


উপাচার্য পরিষদ যে বৈঠক প্রস্তাব প্রত্যাখান করে জানিয়েছিল যে সরাসরি রাজ্যপাল উপাচার্যদের এভাবে বৈঠকে ডাকতে পারেন না। তা আইন বিরুদ্ধ। এর আগেও একাধিক ইস্যুতে রাজ্যপালের বিভিন্ন কাজের বিরুদ্ধে সরাসরি সমালোচনা করেছে উপাচার্য পরিষদ। ফলে এই মুহূর্তে আবার নতুন করে কার্যত দ্বন্দ্বের জায়গা তৈরি হল রাজ্যপাল ও উপাচার্য পরিষদের মধ্যে। এখন উপাচার্য পরিষদের প্রধান আদৌ এই বৈঠকে যান কিনা, সেটাই দেখার।   


আরও পড়ুন, কোন খাতে স্কুল কী খরচ করছে? খুঁটিয়ে দেখতে কমিটি গড়ে দিল হাইকোর্ট