শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলেকে দেখতে সস্ত্রীক হাসপাতালে গেলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। মঙ্গলবার ভূমিষ্ট হয় অভিষেকের পুত্র সন্তান। সকালেই ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিনন্দন জানান রাজ্যপাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন অভিষেক-জায়া রুজিরা নারুলা। সোমবার তিনি ভর্তি হয়েছিলেন। দুপুরে আসে সুখবর। জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিক্রিয়া দেন, এমন মুহূর্ত ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। পরিবারে নতুন অতিথি এসেছে। রুজিরা ও আমি খুশি। বুধবার দুপুর ১২টা নাগাদ অভিষেকের পুত্রসন্তানকে দেখতে হাসপাতালে যান রাজ্যপাল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী। রুপোর বাটি ও চামচ উপহার নিয়ে গিয়েছিলেন জগদীপ ধনখড়। সকালে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছাও জানিয়েছিলেন। বিকেলে রাজভবনে মিষ্টি পাঠান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বলে রাখি, অভিষেক-রুজিরার একটি ৭ বছরের কন্যাসন্তান রয়েছে। তার নাম আজানিয়া।       



রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্যের শাসক দলের সংঘাত তুঙ্গে। যাদবপুরে বাবুল সুপ্রিয়কে উদ্ধার করার ঘটনা থেকে তার সূত্রপাত। রাজ্যপালের এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন শাসক দলের নেতারা। এরপর মুর্শিদাবাদে খুনের ঘটনায় রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ করেছিলেন জগদীপ ধনখড়। বলেছিলেন, তাঁর বুক ফেটে যাচ্ছে। নৃশংসভাবে খুন করা হল শিক্ষক দম্পতি ও তাঁর ৬ বছরের সন্তানকে। অথচ প্রশাসন দোষীকে আড়াল করতে চাইছে। রাজ্যপাল বিজেপির মুখপাত্র হয়ে কাজ করছেন বলে পাল্টা অভিযোগ করে তৃণমূল। এরপর প্রশাসনিক বৈঠক নিয়ে শুরু বিবাদ। সন্দেশখালিতে প্রশাসনিক বৈঠক ডেকেছিলেন জগদীপ ধনখড়। কিন্তু, ওই বৈঠকে গরহাজির থাকেন প্রশাসনিক কর্তারা। এরপর কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে কালীপুজোয় গিয়েছিলেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল। দিন কয়েক আবার সিঙ্গুরে চলে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল।


আরও পড়ুন- এটাই অচ্ছে দিন! জামাই আদর করে দক্ষিণ কলকাতার কুখ্যাত ডনকে দলে নিলেন দিলীপ