নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রথমবারের চেষ্টায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ঢুকতে পারেননি রাজ্যপাল। তাঁকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় ক্যাম্পাসের ভিতরে ঢোকেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বাবুল সুপ্রিয়র কাছে পৌঁছন তিনি। স্বল্প বাক্য বিনিময় হয় দুজনের মধ্যে। এরপরই বাবুলকে 'হাত ধরে' নিয়ে বেরতে দেখা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের 'আচার্য' ধনখড়কে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে নিয়ে গাড়িতে ওঠেন রাজ্যপাল। কিন্তু তারপরই ফের ঘেরাও হয়ে যান রাজ্যপাল ও বাবুল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ক্যাম্পাস থেকে বেরতে গেলে ফের বিক্ষোভের মুখে পড়েছে রাজ্যপালের গাড়ি। রাজ্যপালের গাড়ি ঘিরে ধরে এই মুহূর্তে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন ৩০০ থেকে ৪০০ জন পড়ুয়া। আর গাড়ির মধ্যে বসে রয়েছেন রাজ্যপাল ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। বিক্ষোভের জেরে ক্যাম্পাস থেকে বেরতে পারছে না রাজ্যপালের গাড়ি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এই ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে সরব হয়েছে সব মহল। পড়ুয়াদের দাবি, রাজ্যপালকে তাঁরা বেরতে দেবেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন পুলিস ঢুকল? এই দাবিতে গাড়ি ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা।


যদিও পুলিস বার বারই দাবি করছে, তাঁরা রাজ্যপালের সঙ্গে এসেছেন। এটা ডেকোরাম। নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা এসেছেন। ক্যাম্পাস পরিস্থিতির উপর কোনওরকম নজর দিতে নয়। একইসঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের আরও অভিযোগ, বাবুল সুপ্রিয় তাঁদের মারধর করেছেন। তাই তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে। এই মুহূর্তে অত্যন্ত গুরুতর পরিস্থিতি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে 'আচার্য' রাজ্যপালের গাড়িকে ক্যাম্পাসের বাইরে বের করিয়ে আনাই পুলিসের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। আরও পড়ুন, যাদবপুরে রাজ্যপাল, ফোন করলেন মুখ্যমন্ত্রীকে, ক্যাম্পাসে পুলিস ডাকতে অনড় উপাচার্য