ওয়েব ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার সংখ্যালঘুদের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়েছে।  সংখ্যালঘুদের উন্নয়নের জন্য সরকারের তরফে সাচার কমিটির সব অনুমোদনই বাস্তবায়িত করা হয়েছে। এছাড়াও নেওয়া হয়েছে আরও উদ্যোগ। যেমন-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বাজেটের বরাদ্দ ও তার প্রয়োগ: -


  • সংখ্যালঘু খাতে বাজেটের বরাদ্দ বেড়েছে ২০১০-১১ –র তুলনায় ৫ গুণ! ৪৭২ কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,৩৮৩ কোটি টাকা।

  • বাজেটে পরিকল্পিত খরচের পরিমাণ ২০০৭ থাকে ২০১১-য় ছিল ৪৩২.৩২ কোটি টাকা যা ২০১১ থেকে ২০১৫-য় বেড়ে হয়েছে ২৮২৭.১৪ কোটি টাকা।



সরকারী ক্ষেত্রে ও উচ্চ শিক্ষায় সংরক্ষণ: -


আরও ১০৭টি পিছিয়ে পড়া মুসলিম সম্প্রদায়কে ওবিসি তালিকাভুক্ত করেছে সরকার। এর ফলে ৯৭ শতাংশ মুসলিম বর্তমানে ওবিসি তালিকাভুক্ত এবং তারা সংরক্ষণের সুবিধা পাচ্ছে।  উচ্চশিক্ষায় ১৭ শতাংশ সংরক্ষণ থাকছে সংখ্যালঘুদের জন্য। ফলে ২০১৪-১৫-য় ৬০ হাজার সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রী উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হতে পেরেছে। এর জন্য সরকার বাড়তি ১০০০ কোটি টাকা খরচের সংস্থান করেছে।


ছাত্রবৃত্তি: -


  • গত সরকারের তুলনায় ছাত্রবৃত্তি ও স্টাইপেন্ড পাওয়ার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ! আগে যা ছিল ৮ লক্ষ ৫৮ হাজার ২১৯ টাকা, বর্তমানে তার পরিমাণ ৮৪ লক্ষ!

  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ২০১১-১৫ সালে ১৪৪০ কোটি টাকার স্কলারশিপ দিয়েছে।


 


স্বরোজগার প্রকল্পের জন্য ঋণ: -


স্বরোজগার প্রকল্পের জন্য বেড়েছে ঋণ অনুমোদন। ১,১৫,৪৫৭ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,৮৬,৪১৭ টাকা।


আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়: -


২০ একর জায়গা নিয়ে তৈরি হয়েছে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস। ২৩৬ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি এই ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীদের ডিজিটাল শিক্ষাদান: -


পশ্চিমবঙ্গই একমাত্র রাজ্য যেখানে মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীদের ষষ্ঠ শ্রেণি থেকেই দেওয়া হবে কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের শিক্ষা।


এসব ছাড়াও শুরু হয়ে গিয়েছে ৩৮২ টি হোস্টেল তৈরির কাজ। দেওয়া হচ্ছে ভোকেশনাল ও স্কিল ডেভলপমেন্ট ট্রেনিং। সংখ্যালঘু যুব সমাজের জন্য তৈরি হচ্ছে ‘কর্মতীর্থ’।