ওয়েব ডেস্ক: কার্নিভালে উমা বিদায়। কেউ দেখেছে কখনও? কেউ শুনেছে? কেউ ভেবেছে? কারও কল্পনাতেও আসেনি। সকাল থেকেই তাই রেড রোড সরগরম। দর্শক ও দ্রষ্টব্য দুই তরফেই উত্তেজনা তুঙ্গে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কে বলেছে বিজয়ার পরেই বিষাদ? তার পরেও থেকে যায় অনেক কিছু। অ্যাড্রিনালিনের স্রোত চড়া। উন্মাদনায় ভাসলেন টলির নায়িকা থেকে স্বর্ণকেশী অতিথি। শোভাযাত্রার পথ ফোর্ট উইলিয়ামের ইস্ট গেটের কাছ থেকে প্রায় মেয়ো রোডের সংযোগস্থল পর্যন্ত। ছোট পুজোগুলির জন্য তিনটি ও বড় পুজোগুলির জন্য পাঁচটি গাড়ি অনুমোদিত। প্রত্যেক পুজোর সঙ্গে সর্বাধিক একশো জনের দল। ভিআইপি, ভিভিআইপি থেকে বিদেশি অতিথি। হাজারো দর্শক। উনচল্লিশটি পুজো কমিটি। তাদের সদস্য থেকে কর্মকর্তা। ভিড়ে ঠাসা রেড রোডে যান চলাচলও চ্যালেঞ্জিং।


বেলা তিনটে থেকে বন্ধ ছিল হসপিটাল রোড, লাভার্স লেন, ডাফরিন রোড, কুইনসওয়ে, আউট্রাম রোড, ক্যাসুরিনা অ্যাভিনিউ, পলাশি গেট রোড। জওহরলাল নেহরু রোড থেকে ডাফরিন রোড পর্যন্ত মেয়ো রোড বন্ধ ছিল। বন্ধ ছিল এসপ্ল্যানেড র‍্যাম্প।


আরও পড়ুন- গ্র্যান্ড শো উপলক্ষে আজ বেলা তিনটে থেকেই বন্ধ থাকবে শহরের বেশ কিছু রাস্তা


চড়ছিল পারদ। ছড়িয়ে পড়ে উন্মাদনা। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তখন বঙ্গবাসী গ্রাউন্ডের দিকে যাচ্ছে প্রতিমার ট্যাবলো। প্রত্যেক লোকেশনে চব্বিশ ঘণ্টা। রেড রোডেও প্রস্তুতি তুঙ্গে। কার্নিভালে তাল মেলাতে তৈরি শতাধিক ঢাকি।


অন্যদিকে বঙ্গবাসী গ্রাউন্ডে এসে জমছে একের পর এক ট্যাবলো। একসময় মিটল দুই লোকেশনের দূরত্ব। বঙ্গবাসী গ্রাউন্ড থেকে রেড রোডের দিকে গড়াল প্রথম ট্যাবলোর চাকা। পশ্চিমে পড়ন্ত বেলা তখন ইঙ্গিত দিচ্ছে জমজমাটএক সন্ধ্যার।


আরও পড়ুন  সরকারের অনুমান আজ রেড রোডে ৫০ হাজারের বেশি দর্শক আসবেন