বড় পুজোয়, বড় প্রশ্ন!
চমক দিতে গিয়ে মাথাব্যথার কারণ হচ্ছে হাজার হাতের দেশপ্রিয় পার্ক। মাথাব্যথার কারণ উপচে পড়া ভিড়। রাসবিহারী থেকে কসবা কার্যত স্তব্ধ জনজীবন। আগের বারের মতই এবারেও মানুষের ঢলে তৈরি হচ্ছে জনসমুদ্র। অনেক হেভিওয়েট পুজোকে কার্যত পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে দেশপ্রিয় পার্ক। ২০১৫ সালের পুজোর স্লোগান ছিল সব থেকে বড় সত্যি!সেটা সাড়া ফেলেছিল সারা বিশ্বে। হ্যাঁ, এতই বড় ছিল যে বেসামাল হয়েছিল পুলিস প্রশাসন। `বোধনেই বিসর্জন` হয়েছিল বড় দুর্গার। পঞ্চমীর পর থেকে পুজোই বন্ধ। সাধারণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল দেশপ্রিয় পার্কের পুজা মণ্ডপ। এবারেও কি হবে একই হাল?
কলকাতা: চমক দিতে গিয়ে মাথাব্যথার কারণ হচ্ছে হাজার হাতের দেশপ্রিয় পার্ক। মাথাব্যথার কারণ উপচে পড়া ভিড়। রাসবিহারী থেকে কসবা কার্যত স্তব্ধ জনজীবন। আগের বারের মতই এবারেও মানুষের ঢলে তৈরি হচ্ছে জনসমুদ্র। অনেক হেভিওয়েট পুজোকে কার্যত পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে দেশপ্রিয় পার্ক। ২০১৫ সালের পুজোর স্লোগান ছিল সব থেকে বড় সত্যি!সেটা সাড়া ফেলেছিল সারা বিশ্বে। হ্যাঁ, এতই বড় ছিল যে বেসামাল হয়েছিল পুলিস প্রশাসন। 'বোধনেই বিসর্জন' হয়েছিল বড় দুর্গার। পঞ্চমীর পর থেকে পুজোই বন্ধ। সাধারণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল দেশপ্রিয় পার্কের পুজা মণ্ডপ। এবারেও কি হবে একই হাল?
হাজার হাতের দুর্গা। অসুরও আছে হাজার। বঙ্গের সব জেলা থেকেই মানুষ আসছেন এই পুজো দেখতে। ডেস্টিনি যখন দেশপ্রিয়, তখন নেতা মন্ত্রীদের কাছে অপ্রিয় হচ্ছে দেশপ্রিয়। "কি আছে, শুধুই চমক", কার্যত কটাক্ষই করেছেন রাজ্যের এক মন্ত্রী। কেউ কেউ বলছেন, "আমি তো গুনেছি, হাজার হাত নেই"! দেশপ্রিয়কে কেন্দ্র করেই তৈরি করা হয়েছিল রুট ম্যাপ। তবে মানুষের জোয়ারে জনজীবন আবারও অবরুদ্ধ। ঘণ্টার পর ঘণ্টা থেমেই আছে গাড়ির চাকা। গড়িয়াহাটে যেন মানুষই পিপিলিকা। পঞ্চমী, ষষ্ঠীতেই যদি এই অবস্থা হয়, এখনও তো ফাইনাল বাকি! সপ্তমী, অষ্টমী ভিড় সামলাতে পারবে প্রসাশন? নাকি আবার একই রেজাল্ট! বন্ধ হয়ে যাবে বড় পুজো? বিস্ময় জাগছে অনেকের মনেই।