ওয়েব ডেস্ক: জমি ধরে রেখে স্বপ্ন জিইয়ে রাখল ইনফোসিস। কিছুদিনের মধ্যেই রাজ্যে আসছে ইনফোসিস, বিধানসভায় দাবি ফিরহাদ হাকিমের। জমি চেয়েছে উইপ্রো, কগনিজেন্টও। দাবি পুরিমন্ত্রীর। তবে এড়িয়ে গিয়েছেন SEZ বিতর্ক। হঠাত্‍ই ইনফোসিস। পুরকর সংস্কার নিয়ে বলছিলেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী। হঠাত্‍ই বিরোধীদের উদ্দেশে ফিরহাদ হাকিম বলে উঠলেন, ইনফোসিস আসছে। টাকা মিটিয়ে দিয়ে গেছে। আপনারা কিছুই জানেন না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী হল? কী করে হল? তোলপাড় ফেলে দেয় পুরমন্ত্রীর বক্তব্য। খোসলা করলেন ফিরহাদ হাকিম নিজেই। ক্যাম্পাস তৈরির জন্য রাজারহাটে ৫০ একর জমি নেয় ইনফোসিস। জমির দাম ৭৫ কোটি, তার মধ্যে ২৫ কোটি টাকা দিয়েছিল ইনফোসিস। কয়েকদিন আগে বাকি ৫০ কোটি টাকাও মিটিয়ে দিয়েছে এই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা। ইনফোসিস জমি ফেলে রাখবে না। আশাবাদী পুরমন্ত্রী। কিন্তু, বাস্তবের জমিতে দুয়ে দুয়ে চার হচ্ছে কি?


SEZ এর আশ্বাস দিয়ে ইনফোসিসের সঙ্গে চুক্তি করে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সরকার। নীতিগতভাবে SEZ-এর বিরোধী, তাই ইনফোসিসকে সেই সুবিধা দেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। SEZ-এর সুবিধা না পাওয়ায় ইনফোসিসও ক্যাম্পাস তৈরি নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি। দেশে ইনফোসিসের ১১টি ক্যাম্পাস রয়েছে, তার মধ্যে সবকটিই SEZ। ইনফোসিসের আয়ের ৯৫%-ই সফটওয়্যার রফতানি থেকে। SEZ-এর মতো করছাড় না ব্যবসা লাভজনক হবে না, দাবি ইনফোসিসের। ইনফোসিস এখনই ক্যাম্পাস করবে, তেমনটি মনে করেন না বাজার বিশেষজ্ঞরা। তবে জমিও না ছেড়ে ভবিষ্যতের আশা জিইয়ে রাখল তারা।


আরও পড়ুন ‘এগলেস চকোলেট কেক’ তৈরির সবথেকে সহজ পদ্ধতিটা শিখে নিন


আরও পড়ুন আজ স্যালুট যুবরাজকে নয়, তাঁর বাবা যোগরাজকে