ওয়েব ডেস্ক: চূড়ান্ত অমানবিক হাসপাতাল। কোলন ক্যান্সারের রোগীর পেটে স্টুল ব্যাগ। ঘেন্নায় হাত লাগালেন না নার্সরা। পড়ল না ওষুধ। এমনকি মৃত্যুর পর ১০ ঘণ্টা নগ্ন পড়ে রইল দেহ। ঘেন্নায় কাপড়ের আবরণটুকু পর্যন্ত দিলেন না নার্সরা। মারওয়ারি রিলিফ সোস্যাইটি হাসপাতালের ঘটনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতাল কর্তাদের বৈঠক। সেখানে অনেক বড় বড় বুলি আওড়েছিলেন মারওয়ারি রিলিফ সোস্যাইটি হাসপাতালের কর্তা। কোলনে ক্যান্সার আর জন্ডিস নিয়ে ৯ এপ্রিল হাসপাতালে ভর্তি হন সালকিয়ার মীনা সাউ। কৃত্রিম ভাবে মলত্যাগের জন্য মীনাদেবীর পেটে ফুটো করা ছিল। পেটের সঙ্গে লাগানো থাকত স্টুল ব্যাগ। পরিবারের অভিযোগ, তা দেখে শুরু থেকেই এড়িয়ে গিয়েছেন নার্সরা। ঘেন্নায় হাত গুটিয়ে থেকেছেন।


এরপর আরও মারাত্মক অভিযোগ। ১৪ এপ্রিল রাত সোয়া ১২টায় মারা যান মীনা দেবী। পরিবারের অভিযোগ, সকাল সাড়ে ৯টায় হাসপাতালে গিয়ে তাঁরা দেখেন, দেহ নগ্ন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ঘেন্নায় কেউ একটা ঢাকা পর্যন্ত দেয়নি। পোস্তা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। বেজায় অস্বস্তিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিউটি সরকার, ডলি সরকার ও শঙ্করী দাস নামে ৩ নার্সকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।