ওয়েব ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্লীলতাহানির তদন্তে গড়া কমিটির রিপোর্ট নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। তিনমাস পরেও কেন জমা পড়ল না সেই রিপোর্ট? কেন এত গড়িমসি? পড়লেও কারা দোষী, জানা যায়নি কিছুই। ফের কাঠগড়ায় উপাচার্য অভিজিত্‍ চক্রবর্তী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত চারমাস ধরে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। ক্যাম্পাসেই ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগের তদন্তে দোসরা সেপ্টেম্বর শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে গঠিত হয় আইসিসি কমিটি। তিনমাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা। তিনমাস অতিক্রান্ত। তবে, আদৌ রিপোর্ট জমা পড়েছে কি না, পড়লেও কবে জমা পড়েছে, কাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, পুরো বিষয়টাই এখনও ধোঁয়াশা। আর তা নিয়েই ফের ক্ষোভ বাড়ছে ছাত্রছাত্রী মহলে। কমিটি নিরপেক্ষ তদন্ত করছে না, এই অভিযোগ তুলে বারবার কমিটির সদস্য বদলানোর দাবি তুলেছেন  ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু উপাচার্য অনড় থেকেছেন নিজের সিদ্ধান্তেই।


এবার আইসিসি কমিটির রিপোর্ট নিয়ে ফের সেই উপাচার্যকেই কাঠগড়ায় তুলছেন ছাত্রছাত্রীরা। প্রশ্ন উঠছে,কেন এত লুকোছাপা? তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করতে বাধা কোথায়? যে ঘটনা নিয়ে এত বিতর্ক, তার তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশে কেন এত গড়িমসি?কী লুকোতে চাইছেন অভিজিত্‍ চক্রবর্তী? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, কমিটির সদস্য বদলের ভাবনা-চিন্তা করা হবে। আদৌ কি তা হয়েছে? হলেও তা জানা যায়নি কেন?   



আর এই প্রশ্ন করতে দায়সারা এবং গা বাঁচানো উত্তর শোনা গেছে রেজিস্ট্রারের মুখে। সূত্রের খবর, সরকারি তদন্ত কমিটি বলেছে ওই ছাত্রীর সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়েছিল। পুলিস দুই অভিযুক্তকেও গ্রেফতার করেছিল।