নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা আতঙ্কে গ্রাসে বাংলা। অক্সিজেনের সংকট যখন চরমে, তখন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ল্যাবরেটরির সিলিন্ডারগুলি চিকিৎসার কাজে ব্যবহারের আবেদন জানাল SFI। সেই প্রস্তাবে সম্মতিও দিয়েছেন উপাচার্য সুরঞ্জন দাস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনা সতর্কতায় ১ বছরের বেশি সময় ধরে পঠনপাঠন বন্ধ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন ল্যাবরেটরিতে সিলিন্ডারগুলি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সেই সিলিন্ডারগুলি ব্যবহার করেই এবার চিকিৎসা হবে করোনা রোগীদের। কিছুটা হলেও মিটবে অক্সিজেনের সংকট। 


আরও পড়ুন: 'জল আনতে যাচ্ছি,' তাজপুরে বৃদ্ধাকে ফেলে পালাল মেয়ে-নাতি, পিপিই পরে উদ্ধার করল পুলিস


কীভাবে? SFI যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় লোকাল কমিটি সভাপতি তপর্ণ সরকার উপাচার্যকে চিঠি লিখেছেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ে অক্সিজেনের থেকে নাইট্রোজেনের সিলিন্ডার বেশি। বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে আমরা জেনেছি, ওই সিলিন্ডারগুলি বিশেষ পদ্ধতিতে পরিষ্কার করে অক্সিজেন ভরে ব্যবহার করা যায়।  সিলিন্ডার খালি হয়ে গেলেও ফের ভরে নেওয়া যায়। যাঁরা সিলিন্ডার ব্যবহারের বিষয়টি জানেন, তাঁরা এই পদ্ধতি সম্পর্কে আরও ভালো বলতে পারবেন। আমার চাইছি, ওই সিলিন্ডারগুলি যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসার কাজে ব্যবহারের জন্য খালি করে দেওয়া হোক'। এই প্রস্তাবে সম্মতি জানানোই শুধু নয়, সিলিন্ডারগুলি কীভাবে ও  কাদের দেওয়া যেতে পারে, তা খতিয়ে জন্য ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট দফতরের ডিনদের নির্দেশ দিয়েছেন উপাচার্য।  

আরও পড়ুন: রবিবার অবধি বন্ধ মধ্য কলকাতার বাজার, কোভিড চেন ভাঙার উদ্যোগ সমিতির


 

 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের ক্যাম্পাসে সেফ হোম খোলার আবেদন জানিয়েও উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছে SFI, JULC (Jadavpur University Local Committee)। তাদের প্রস্তাব, কোভিড পরিস্থিতিতে ক্যাম্পাসের ভিতরে এসি ক্যান্টিন, গেস্ট হাউস, হস্টেলের মতো খোলা ও প্রশস্ত জায়গাগুলিতে সেফ হোম খোলা হোক। শুধু তাই নয়, প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, গবেষক ও পড়ুয়ারাও যাতে এই সেফ হোম ব্য়বহার করতে পারেন, সেকথাও উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে।