অর্ণবাংশু নিয়োগী: বিশ্বভারতীর এক অধ্যাপক তথা বিজ্ঞানীর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ। 'বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে পদ থেকে অবিলম্বে অপসারণ করা উচিত', মত হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। সঙ্গে টিপ্পনী,  'বাঙালি এই কারণেই কাঁকড়ার জাত'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  Rujira Banerjee: সংবাদমাধ্যমে তথ্য ফাঁস নয়, অভিষেক-জায়া রুজিরার মামলায় ইডিকে একগুচ্ছ নির্দেশ আদালতের


ঘটনাটি ঠিক কী? ২০০৫ সাল থেকে বিশ্বভারতীকে অধ্যাপনা করছেন মানস মাইতি। সার্নের প্রোজেক্টেও কাজ করছেন তিনি। ওই প্রোজেক্ট থেকে মানসকে সরানোর জন্য সার্ন কর্তৃপক্ষকে চিঠি লেখেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। এরপরই মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে।


বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে বিচারপতির অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, '৭ দিনের মধ্যে ওই অধ্য়াপককে সার্নের প্রোজেক্টে কাজ করার অনুমতি দিতে হবে। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে'।



আরও পড়ুন:  Durga Puja 2023: তিলোত্তমার 'অন্য দুর্গা', বিশেষভাবে সক্ষমদের সচেতনামূলক প্রচারে অভিনব আয়োজন


এর আগে, গত বছর সার্নের প্রোজেক্ট থেকে বিশ্বভারতীর অধ্যাপক সরানোর সিদ্ধান্ত খারিজ করে দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের পর্যবেক্ষণ ছিল, 'বিদ্যুৎ চক্রবর্তী উপাচার্য হওয়ার যোগ্য নন'। কর্তৃপক্ষকে দেওয়া কর্তৃপক্ষের চিঠি অধ্যাপক মানস মাইতি পেলেন কীভাবে? সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ফের চিঠি লেখেন উপাচার্য। শুধু তাই নয়, ওই অধ্যাপককে সাসপেন্ড করতে বলেন তিনি।


এদিকে গত বছর যখন সেই সাসপেনশনের সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেন হাইকোর্টের বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য,  তখন ওই অধ্যাপক প্রোজেক্ট থেকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। ফের হাইকোর্টে মামলা করেন মানস। এদিন সেই মামলারই শুনানি হল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)