ওয়েব ডেস্ক: আজ কামদুনি মামলার সাজা ঘোষণা হচ্ছে না। সাজা ঘোষণা হতে পারে আগামিকাল। আগামিকাল সকাল ১১.০০ ফের সাজা ঘোষণা নিয়ে শুনানি শুরু হবে। এদিন দুপুর থেকে কয়েক দফায় চলে সাজা ঘোষণা নিয়ে শুনানি। বেলা চারটেয় শুনানি শুরুর আগে রুদ্ধদ্বার কক্ষে তাঁর রায়ের কপি দুপক্ষের আইনজীবীকে পড়তে দেন বিচারক। তারপরেই খুলে দেওয়া হয় কোর্টরুমের দরজা। শুরু হয় শুনানি। কিছুক্ষণ পরই বিচারক জানিয়ে দেন শুনানি চলবে পাঁচটা পর্যন্ত। পরবর্তী শুনানি হবে আগামিকাল সকালে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন সাজা ঘোষণা নিয়ে প্রথম দফায় শুনানি হয় ২০ মিনিট। এরপরেই আসামিপক্ষের আইনজীবী দাবি করেন, এই মামলায় যারা দোষী সাব্যস্ত, তাদের অধিকার আছে কোন আইনের ধারায় তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা জানার। একই অধিকার রয়েছে বেসকসুর খালাস প্রাপ্তদেরও। সেই সময় কিছুক্ষণের জন্য শুনানি মুলতুবি করে দেন বিচারক। পরে তিনি জানান, আসামিপক্ষের আইনজীবীর দাবি মেনে তাঁর রায়ের কপি তিনি দুপক্ষের আইনজীবীদের দেখতে দেবেন। তবে রায়ের কোনও ছবি তোলা যাবে না এবং সেখান থেকে কোনও নোট নেওয়া যাবে না। বেলা চারটেয় শুনানি শুরুর আগে রুদ্ধদ্বার কক্ষে দুপক্ষের আইনজীবীদের রায়ের কপি পড়ে দেখার সুযোগ দেন বিচারক।


গণধর্ষণের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে আমিনুর ইসলাম, ইনামুল ইসলাম ও ভোলা নস্করকে। ৩৭৬(ডি) অর্থাত্‍ গণধর্ষণ, ২০১ অর্থাত্‍ তথ্যপ্রমাণ লোপাট, ১২০(বি) অর্থাত্‍ অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগে এই তিনজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাজা আজীবন কারাদণ্ড এবং ন্যূনতম ২০ বছরের সাজা শোনাতে পারে আদালত।