নিজস্ব প্রতিবেদন: পুর কমিশনার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল খলিল আহমেদকে। তাঁর পরিবর্তে দায়িত্বে এলেন বিনোদ কুমার। তিনি সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতরের সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। আমফান পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় খলিল আহমেদের কাজে খুশি নয় নবান্ন। মনে করা হচ্ছে সেকারণেই এই রদবদল। তবে পুর কমিশনারের পদ থেকে সরানো হলেও পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: আগামিকালের মধ্যে বিদ্যুত্ পরিষেবা স্বাভাবিক হবে, কথা দিয়েছে CESC: ফিরহাদ


দু-দিন ধরে বিদ্যুত্‍ নেই। রাস্তায় পড়ে রয়েছে বড় বড় গাছ। গাছ তুলে রাস্তা পরিস্কার করতে কেউ আসেনি । পাণীর জলের তীব্র কষ্ট। নেই নেট পরিষেবা।  একাধিক অভিযোগ নিয়ে পথে নামলেন অজয়নগরের বাসিন্দারা।  বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ বারবার পুরসভা, বিদ্যুত্‍ দফতরে জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। 


গাছ উপড়ে গিয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় পড়ে রয়েছে বিদ্যুতের খুঁটি । ধ্বংসের প্রভাব এতটাই যে এখনও পর্যন্ত বহু এলাকায় পৌছতেই পারেননি পুরসভা ও বিপর্যয় মোকাবিলা কর্মীরা। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শহরের বিস্তির্ণ এলাকায় নেই বিদ্যুত্ পরিষেবা। বিদ্যুতের দাবিতে ক্ষোভ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই, আজ সকালে সিইএসসি কর্তাদের তলব বিদ্যুত্‍মন্ত্রীর। বৈঠকের পর নির্দেশ, বড় রাস্তায় গাছ সরানোর কাজ করছে কেএমসি, গলির গাছ সরাতে হবে CESC-কেই।