মাতিয়ে দিলেন মুন্সী, মাটির গানে দোহার `লুটে` নিল দিল
একটা নিঝুম সন্ধ্যা হঠাৎ হয়ে গেল মোহময় রাত। বাইরে কালো থেকে আরও নিকষ কালো হচ্ছিল রাত। ভিতরে তখন প্রকাণ্ড আলো। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পিসি চন্দ্র গার্ডেন্সের প্রেক্ষাগৃহ যেন ক্রমশ উষ্ণ হতে শুরু করেছে। বিভোর থেকে আরও বিভোর। মঞ্চে তখন দোহার আর মুন্সী। লোক সঙ্গীতের গুরু কালিকাপ্রসাদের সঙ্গে তালে তাল মিলেছে অদিতির। কুঞ্জ সাজিয়ে ফেলেছেন অদিতি। পিসি চন্দ্র গার্ডেন্সের টিউলিপ হল হঠাৎ যেন বৃন্দাবন। পুজোর পারফেক্ট ওপেনিং। ডুবকি, দোতারা, ব্যাঞ্জো, বাঁশি, শিঙ্গা, মন্দিরা, কাঁসি, করতাল, হারমোনিয়াম, সারিন্দা, ঢাক, মৃদঙ্গ, ঢোল, মাদলের নেশায় মাতল সবাই। কীর্তনীয়া যে কখন মন চুরি করে নিয়ে গেল, কেউ টেরও পেলো না। দোসরা অক্টোবর, রবিবার, গান্ধী জয়ন্তীতে খাস কলকাতা মাতল এমনই এক `ইয়াদগার সঙ্গীত সন্ধ্যা`য়। আয়োজক পিসি চন্দ্র গ্রুপ।
কলকাতা: একটা নিঝুম সন্ধ্যা হঠাৎ হয়ে গেল মোহময় রাত। বাইরে কালো থেকে আরও নিকষ কালো হচ্ছিল রাত। ভিতরে তখন প্রকাণ্ড আলো। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পিসি চন্দ্র গার্ডেন্সের প্রেক্ষাগৃহ যেন ক্রমশ উষ্ণ হতে শুরু করেছে। বিভোর থেকে আরও বিভোর। মঞ্চে তখন দোহার আর মুন্সী। লোক সঙ্গীতের গুরু কালিকাপ্রসাদের সঙ্গে তালে তাল মিলেছে অদিতির। কুঞ্জ সাজিয়ে ফেলেছেন অদিতি। পিসি চন্দ্র গার্ডেন্সের টিউলিপ হল হঠাৎ যেন বৃন্দাবন। পুজোর পারফেক্ট ওপেনিং। ডুবকি, দোতারা, ব্যাঞ্জো, বাঁশি, শিঙ্গা, মন্দিরা, কাঁসি, করতাল, হারমোনিয়াম, সারিন্দা, ঢাক, মৃদঙ্গ, ঢোল, মাদলের নেশায় মাতল সবাই। কীর্তনীয়া যে কখন মন চুরি করে নিয়ে গেল, কেউ টেরও পেলো না। দোসরা অক্টোবর, রবিবার, গান্ধী জয়ন্তীতে খাস কলকাতা মাতল এমনই এক 'ইয়াদগার সঙ্গীত সন্ধ্যা'য়। আয়োজক পিসি চন্দ্র গ্রুপ।
অবশ্য এই সঙ্গীতানুষ্ঠানের প্রথম দিকটা ছিল একেবারেই অন্য অধ্যায়। কিংবদন্তী শ্রী অমর পালকে লোকরত্ন ভূষণে সম্মানিত করেই শুরু হয়েছিল রবিবারের সন্ধ্যা। উল্লেখ করতেই হচ্ছে, শ্রী অমর পাল হলেন সেই, যিনি সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্রে 'কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়...' গানটির সুর সৃষ্টি করেছিলেন।
সন্ধ্যা যত রাতের দিকে ঢলে পড়েছে, ততই বেড়েছে সুরের মূর্ছনা। দোহারের সঙ্গে অদিতি মুন্সী, কীর্তন থেকে আগমনী, 'কী যাদু বাংলা গানে', ফের তার ঝলক দেখল এই সঙ্গীত সন্ধ্যা।