কলকাতা: রাজ্যে এনসেফ্যালাইটিসে  মৃতের সংখ্যা পৌছেছে ১৪৭। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো শহরের উপকণ্ঠে হাজির ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার।   কিন্তু রোগ প্রতিরোধে কতটা প্রস্তুত কলকাতা পুরসভা? বর্ষা পড়তেই শহরজুড়ে শুরু হয়েছে জ্বরের দাপট। এনসেফ্যালাইটিসের হানায় রাজ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে জাপানি এনসেফ্যালাইটিসে আক্রান্ত কল্যানীর বাসিন্দা  নারায়ণ সরকারের । কলকাতায় এখনও পর্যন্ত দেখা না দিলেও শহরের উপকণ্ঠে ইতিমধ্যেই হাজির ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়ার মতো মশা বাহিত রোগ। রোগ মোকবিলায় কতটা প্রস্তুত কলকাতা পুরসভা?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এনসেফ্যালাইটিস প্রতিরোধে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ইতিমধ্যেই শহর থেকে শুয়োরের পাল বের করতে শুরু হয়েছে দক্ষযজ্ঞ। রীতিমতো বাইরে থেকে লোকভাড়া করে চলছে শুয়োর ধরার অভিযান। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৬৬ টি শুয়োর ধরেছে কলকাতা পুরসভা। সেই শুয়োরদের আস্তানার  জন্য আয়োজনেও কোনও খামতি নেই। তবে বহস্পতিবারের পর থেকে অনেকটাই স্তিমিত পুরসভার শুয়োর অভিযান। কিন্তু কেন?


যে শুয়োর গুলি ধরা হয়েছে সেগুলির শরীরে এনসেফ্যাইলেটিসের জীবানু আছে কিনা তা পরীক্ষার পরিকাঠামো কি পুরসভার রয়েছে ?  শুয়োরের টীকাকরণের পরিকাঠামোও কি আছে ? পুরসভা  সূত্রের খবর, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মী এবং পর্যাপ্ত পুলিস কর্মীর অভাবে ব্যাহত হচ্ছে শুয়োর ধরা অভিযান। এবিষয়ে পুরসভার তরফে প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত চিঠির কোনও উত্তর মেলেনি।