ওয়েব ডেস্ক: শহর কলকাতায় অটোর জঙ্গলরাজ। শুক্রবার খাদ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার। শনিবার পুলিস কর্মীকে মারধর। প্রশাসনকে থোড়াই কেয়ার। পেশি ফুলিয়ে ঘুরছেন তিন চাকার মোটর চালকরা। রোগ গুরুতর। মানছেন খাদ্যমন্ত্রীও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

খাদ্যভবনে ঢোকার মুখেই বাধা। অটোর ব্যারিকেড। প্রতিবাদ করতে যান। জুটেছে দুর্ব্যবহার। জানালেন খোদ খাদ্যমন্ত্রী। খাদ্যমন্ত্রীকে হেনস্থার ঘটনায় তত্‍পর হয়েছে নিউমার্কেট থানা। মোটর ভেহিকেলস অ্যাক্টে বারোজন অটোচালকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে। এক অটো চালককে চিহ্নিত করে লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তবে তা যথেষ্ট নয়। শনিবার, একই জায়গায় কর্তব্যরত পুলিসকর্মীকে মারধর করেছেন মহম্মদ ফিরোজ নামে এক অটোচালক।


আরও পড়ুন- মন্ত্রীর সঙ্গে বচসায় জড়়িয়ে পড়া ১২ অটো চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা


অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে নিউমার্কেট থানা। আক্রান্ত পুলিসকর্মী হাসপাতালে। অটোরোগ গুরুতর। মানছেন খোদ খাদ্যমন্ত্রীও। খাদ্যমন্ত্রীর হেনস্থার পরেই অটো দৌরাত্ম্য নিয়ে তত্‍পর হয় প্রশাসন। লালবাজারে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছে ট্রাফিক গার্ড। শনিবার ঘটনাস্থলে যান ডিসি সেন্ট্রাল অখিলেশ চতুর্বেদী। পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীও জানিয়েছেন, আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদিও, খাদ্যমন্ত্রী মনে করেন, চালকদের ধরপাকড়ে অটোরোগ নিরাময় হবে না। ডেকে পাঠাতে হবে সংগঠনের মাথাদের।


আরও পড়ুন- অটো-দৌরাত্ম্যের শিকার খোদ রাজ্যের মন্ত্রী


প্রয়োজনে কড়া দাওয়াইও দিতে হবে। মনে করছেন নিগৃহীত খাদ্যমন্ত্রী। মন্ত্রীর হেনস্থায় তত্‍পর হয়েছে প্রশাসন। অটো সন্ত্রাস বন্ধ হবে কি? মাথা উঁচু করে নির্ভয়ে অটোয় চড়ার সাহস কি ফিরে পাবেন শহরবাসী?