Live: চূড়ান্ত একাদশে খেলার সুযোগ দিয়েছেন মমতাদিদি ও অভিষেক: Babul
Latest Updates
মন দিয়ে গান গাও
কাল দিদির সঙ্গে দু'বার কথা হয়েছে। আমায় বলেছেন মন দিয়ে কাজ করো। আর মন দিয়ে গান গাও।
২০২৪ সালে প্রধানমন্ত্রী মমতা?
২০২৪ সালে সবচেয়ে জনপ্রিয় মানুষকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই। তার মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যতম। ২০১৪ সালে মোদিজী হোপ ছিলেন। ২০২৪ সালে আমি যে দলে আছি তিনি হোপফুল লিস্টে শীর্ষে থাকবেন এটা বোঝার মধ্যে কোনও ব্যাকরণ লাগে না।
প্লেয়িং ইলেভনে থাকতে চাই
আমি প্লেয়িং ইলেভনে থাকতে চাই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ। উনি আমাকে বাংলার জন্য কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন।
ঝালমুড়ি আলাপ
অনুপম হাজরার প্রশ্নের জবাব দেব কেন? দিদি আমাকে ঝালমুড়ির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নজরুল মঞ্চে স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি ছিল। সেখানেই দাঁড়িয়েছিলাম। তখন মমতাদিদি আমায় বলেছিলেন, তুমি তো রাজভবনেই যাচ্ছ আমার গাড়িতে চলো। আমার মনে হয়েছিল আসানসোল, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো নিয়ে কথা বলব। আমার চারটে ইস্যু ছিল। ভিক্টোরিয়ার সামনে ঝালমুড়ি অফার করেছেন উনি। সাংবিধানিক প্রধান আমায় অফার করছেন কেন না বলব?
পুরনো পোস্ট ডিলিট করব না
আমার কোনও পোস্ট মুছে দেব না। আমাকে জানাবেন ডিলিট করে দিলে ভালো হবে তাহলে ডিলিট করে দেব।
মন্ত্রিত্ব অপেক্ষা করছে?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব না। দারুণ সুযোগ পাচ্ছি। সবরকম কটাক্ষের মুখোমুখি হতে হবে আমাকে। আমি বিজেপিতে ছিলাম তখনও দলত্যাগীদের একই কথা বলেছি। এর উত্তর দেবে শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দিলীপকে বর্ণপরিচয়
দিলীপদাকে বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় দেব। যাতে বাংলা ভাষাতেই কথা বলেন।
২০২৪ সালে মমতা কি মুখ?
এটা তো সত্যি কথা। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গণতন্ত্রের বড় স্তম্ভ বিরোধী রাজনীতি। বিরোধী মুখ হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিশালী। ২৪-এ যা হবে মানুষের সামনে থাকবে। এটা তো সত্যি। বিরোধী নেতারাও মানেন। তাঁরা মমতাদির সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।
বাংলা থেকে পূর্ণমন্ত্রী কেউ নেই, বঞ্চনা করা হল?
তোমার প্রশ্নের মধ্যে উত্তর আছে। এতে আমার সুবিধা হয়েছে।
প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে বাবুলের মন্তব্য
প্রিয়াঙ্কার পরিবারকে চিনি। আমার আইনি মামলা ও-ই দেখাশোনা করত। লড়াকু মেয়ে। আমার সমস্ত মামলা লড়েছিল। দিদির আমার প্রচারের দরকার নেই। দলকে অনুরোধ করব, আমায় বিড়ম্বনায় না ফেলতে।
সায়ন্তকে জবাব
সায়ন্তন কলকাতায় থাকে। আসানসোলে যায় না। আগে নিজের আসনটা জিতে দেখাক। তৃণমূলস্তরে কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে।
শুভেন্দু আমার বিরুদ্ধে বলবে এটা ওঁর অধিকার
শুভেন্দু অধিকারী আমার বিরুদ্ধে বলবে এটা ওঁর অধিকার। শমীক ভট্টাচার্যকে অনেক সময় ফোন করেছি। আমি বিজেপিতে যখন ছিলাম নিজের সেরাটা দিয়েছিলাম। সকলে রাজনৈতিক শত্রু। যাঁরা দল বদল করেছে তাঁদের বিশ্বাসঘাতক বলবেই। আমি প্লেয়িং ইলেভনে থাকা পছন্দ করি। বাংলার মানুষের সেবা করার জন্য যে সুযোগ এসেছে যে নানা কথা শুনতে হবে আমাকে।
সুযোগ এসেছে
একটা সুযোগ এসেছে আমার কাছে। সেনিয়ে নানা জল্পনা চলছে। ২৪ পর্যন্ত অনেক সময় বাকি। সেই রাস্তা চলতে গেলে দল যেটা আমার জন্য ভাবছে সেটা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
দিলীপকে কটাক্ষ
আমি তো ইতিহাস তৈরি করিনি। যে যেমন বলবে। কিছু পর্যটক দেশ ঘুরতে যায়। আমি যখন যে দেশে যাই মন দিয়ে দেখি। পর্যটকের নানা উদাহরণ হতে পারে।
দলের কাঠামো জানতে হবে
তৃণমূল ভবনে উপর থেকে সিঁড়ি দিয়ে নেমেছি। আগামী ১-২ মাসে একটা কর্মসূচি রাখা হোক। তৃণমূলস্তরে যেতে হবে। দলের কাঠামো জানতে হবে।
বুধবার ইস্তফা দেব
বুধবার দিল্লি যাব। ওই দিন আসানসোলের সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেব।
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলাম। প্রথমবার গায়ক হিসেবে ভোট দিয়েছে মানুষ। দ্বিতীয়বার কাজের জন্য দিয়েছেন। বাংলার প্রতি আমার পক্ষপাতিত্ব চিরকাল।
কবীর সুমনের ফেসবুক পোস্ট
কবীর সুমন যা খুশি লিখতে পারেন। আমার মোবাইলে ফেসবুক, টুইটার নেই। কী লিখছেন পড়বও না। জবাবও দেব না।
বিরাট সুযোগ দিয়েছেন
মমতাদিদি ভারতের নেত্রী হয়ে উঠছেন। তিনি আমাকে সুযোগ দিয়েছেন। কাল অভিষেকের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমাকে বিরাট সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সেটা দলই বলে দেবে। আমাকে জীবন নতুন পথ খুলে দিয়েছে। তৃণমূলকে ধন্যবাদ এটা বোঝার জন্য যে রাজনীতিতে আমার আরও অনেক কিছু দেওয়ার আছে।
ডেরেক ও'ব্রায়েন অনুঘটক। সৌগত রায় সবসময় আমায় সাহায্য করেছেন। মাননীয় মমতাদিদি ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানাব, আমাকে প্লেয়িং ইলেভেনে সুযোগ দেওয়ার জন্য। আমার সিদ্ধান্ত আবেগপ্রবণ ছিল না। আগের কোনও পোস্ট বা গান মুছে দেব না। মোহনবাগানের প্লেয়িং ইলেভনে সুযোগ না পেলে জুনিয়র দলে খেলব না। আমি প্লেয়িং ইলেভনে থাকব। তাই ইস্টবেঙ্গলে চলে যাব।
সাংবাদিক বৈঠকে বাবুল সুপ্রিয়।
শনিবারের বার বেলায় তৃণমূলে যোগ দেন বাবুল সুপ্রিয়। তার পর সাংবাদিকদের তিনি জানিয়েছিলেন, রবিবার সব প্রশ্নের উত্তর দেবেন। সেই মতো রবিবার দুপুরে গ্র্যান্ড হোটেল থেকে ক্যামাক স্ট্রিটের উদ্দেশে রওনা দিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। গাড়ির স্টিয়ারিং ছিল তাঁর হাতেই। পাশে তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও'ব্রায়েন। Zee ২৪ ঘণ্টাকে বাবুল বলেন,'অচ্ছা চলো মিলতে হ্যায়।'