নিজস্ব প্রতিবেদন: তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই লটারিকাণ্ডে স্পষ্ট হচ্ছে দাউদ যোগ। তন্তকারীরা জানাট্ঠেন দাউদ ইব্রাহিমের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাকিস্তানে যেত টাকা। পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, মেঘালয় ও অরুণাচল প্রদেশে ছিল মূলত প্রতারকদের ঘাঁটি। এছাড়া বিহার, উত্তর প্রদেশ, কেরল ও ওড়িশাতেও ছড়িয়ে ছিল চক্রের জাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তদন্তে উঠে এসেছে, মূলত পিছিয়ে পড়া এলাকার মানুষজনকে প্রলোভন দিয়ে চক্রে জড়িয়ে ফেলত পান্ডারা। টাকা দিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলানো হন গরিবগুর্বো মানুষদের। ভাড়া নেওয়া হতো ডেবিট কার্ড। সেই কার্ড ও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে চলত টাকাপাচার। প্রতারণার টাকা প্রথমে রাখা হতো ওই ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলিতে। তার পর সুযোগ বুঝে তা হাওলার মাধ্যমে পাচার করা হতো পাকিস্তানে। এখনো পর্যন্ত মোট ১,৬৭২টি ভুয়ো অ্যাকাউন্টের সন্ধান পেয়েছেন গোয়েন্দারা। 


অতিরিক্ত টাকা দিয়েই দেখতে হবে পে চ্যানেল, ট্রাইয়ের বিজ্ঞপ্তি কার্যকর আজ রাত থেকেই


গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, চক্রের সদস্যদের কাছে মোট ১,১৬২টি ফোনকল এসেছিল পাকিস্তান থেকে। পাকিস্তানে ফোন গিয়েছিল ৩০৫টি। গত বছরই এই প্রতারণার ব্যাপারে রাজ্য গোয়েন্দা পুলিসকে সতর্ক করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা IB. সেই তথ্যের ভিত্তিতেই গত রবিবার চিনার পার্কের একটি সংস্থার দফতর থেকে ২ কর্মীকে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা। তাদের জেরা করে উঠে আসে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।