নিজস্ব প্রতিবেদন : "উৎসব হলেও সাবধান থাকতে হবে। বিসর্জনে লোক কম থাকবে। চারদিন বিসর্জন হবে। লক্ষী পুজোর আগের দিন অবধি বিসর্জন দেওয়া যাবে। উৎসব হবে কিন্তু কোভিড প্রোটোকল মেনেই হবে। কারণ নিয়ম যদি না মানা হয়, তাহলে লাখ লাখ লোক আক্রান্ত হবেন। প্রত্যেকের সুবিধার জন্য প্রতিমা দর্শনের দিনও বাড়ানো হয়েছে।" এদিন সাংবাদিক বৈঠকে ফের একবার করোনা আবহে পুজো গাইডলাইন নিয়ে পাঠ পড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, তৃতীয়ার দিন থেকেই এবার ঠাকুর দেখা যাবে বলে আগেই ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, "সারা উত্তরবঙ্গ জুড়ে যা কাজ হয়েছে, তা আগেকোনওদিন হয়নি। যারা বলে হয়নি, তারা আসলে রাজনীতি করে। কী কাজ বাকি আছে বলুন তো? আমরা দিচ্ছি সাইকেল আর দিল্লি থেকে এসে বলছে, ওরা দিচ্ছে। আমরা দিচ্ছি রেশন আর ওরা এসে বলছে, ওরা দিচ্ছে। রাজনীতি করা মানে খালি মিথ্যা কথা বলা নয়। রাজনীতি করা মানে সামাজিক কাজ করাও।" চাঁছাছোলা ভাষায় এদিন এভাবেই কেন্দ্রের উদ্দেশে ক্ষোভ উগরে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে তোপ দাগেন, "স্পেশাল ট্রেনিং দিয়ে আইএএস, আইপিএস হচ্ছে। আগে এসব ছিল?"


পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী এদিন ঘোষণা করেন যে দেশের অন্যতম বড় বিমানবন্দর হবে বাগডোগরা। বাগডোগরা বিমানবন্দরের জন্যে ১০৪ একর জমি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন তিনি। বলেন, "এই জমি না পাওয়ায় বাগডোগরা বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ করা যায়নি। আজ ১০৪ একর জমি দেওয়া হল। আরও ভালো করে এই বিমানবন্দর হলে সিকিম, পশ্চিমবঙ্গ ও ভুটানের সুবিধা হবে। আরও বেশি সংখ্যায় আন্তর্জাতিক বিমান আসতে পারবে।"


আরও পড়ুন, 'যাঁরা বাংলার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে বলছেন, তাঁরা উত্তরপ্রদেশের দিকে তাকান', কড়া আক্রমণ মমতার