জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হাইকোর্টের নির্দেশে জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাস ওরফে পিয়ালি দাস। সন্দেশখালির মহিলাদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছিলেন মাম্পি। তার পর সেই কাগজে মহিলাদের দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ করা হয়। এমনটাই অভিযোগ উঠেছিল মাম্পির বিরুদ্ধে। এর জেরেই জেল হয়েছে শেখ শাহজাহান ও তার ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতাদের। ওই অভিযোগ পেয়েই পুলিস নোটিস পাঠায় মাম্পিকে। তিনি আত্মসমর্পণ করতে যান কিন্তু তাকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেয় আদালত। এনিয়ে তোলপাড় শুরু করে বিজেপি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-কী হবে অর্জুন সিংয়ের; প্রশ্ন একাংশের, আম জনতা বলছে অন্যকিছু


জেল হওয়ার পর মাম্পির ঠাঁই হয় দমদম সংশোধনাগারে। বসিরহাট আদালত তাঁকে জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে গিয়েছিলেন মাম্পি।  সেই মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশে জামিন পেলেন মাম্পি। শুক্রবার তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। নথিপত্রের কারণে তিনি ছাড়া পাননি। আজ তিনি দমদম সংশোধনাগার থেকে ছাড়া পান।


জেল থেকে বেরিয়ে আসতেই তাকে ছেঁকে ধরে সংবাদমাধ্যম। তাদের সামনেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন মাম্পি। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ছাড়ব না। সব চক্রান্ত। ভুয়ো গ্রেফতারি করা হয়েছে। উনি মানুষ নন। উনি নারী নামের কলঙ্ক। সত্যের পথে আছি, সত্যের সঙ্গে আছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখাব। নারীদের উপরে এত অপমান হচ্ছে, উনি একজন নারী হয়ে কারও পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন না। ওদের পাশে আমি শুরু থেকে আছি, এখনও থাকব। মিথ্যে অভিযোগ করা হয়েছিল। গতকাল হাইকোর্টে তা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। বিজেপি যেভাবে সঙ্গে রয়েছে তাতে ওদের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাব। 



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)