নিজস্ব প্রতিবেদন:  গান্ধী মূর্তির পাশে বসেছে অঙ্কন আসর। কে নেই সেখানে? রাজ্যের খ্যাতিনামা ৪২ জন চিত্রশিল্পী তুলে ধরছেন নিজের ভাবনা। অন্য আঙ্গিকে। কিন্তু লক্ষ্য সিএএ-এনআরসির প্রতিবাদ। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও হাতে তুলি তুলে নিলেন। রং, জল আর তুলির আঁচড়ে এ দিন মমতা অন্যভাবে প্রতিবাদ জানালেন।মমতা বলেন, এখানে শিল্পীরা কথা না বলে তুলির টানে প্রাণের ভাষা বহির্প্রকাশ করছেন। গান্ধী মূর্তির জায়গাটা বেছে নেওয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “গান্ধীজি দেশের একতার জন্য লড়েছেন। আমরা অন্যায় আবদার মানবো না।”


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মোদী সরকারকে একহাত নিয়ে মমতার তোপ, বিরোধীরা কিছু বললেই দেশদ্রোহী। আসলে ওরাই পাকিস্তানকে গৌরবান্বিত করছে। বিজেপি নেতাদের পাকিস্তানের দূত বলে কটাক্ষ তৃণমূল সুপ্রিমোর। যদি প্রধানমন্ত্রী আলোচনা চান, আগে সিএএ-এনআরসি প্রত্যাহার করুক। গণতন্ত্রে কথা হতেই পারে কিন্তু আগে প্রত্যাহার করতে হবে সিএএ-এনআরসি।


আরও পড়ুন- ‘ঐতিহাসিক অবিচার শুধরে নিতেই নাগরিকত্ব আইন’


গতকাল বিধানসভায় সিএএ বিরোধী প্রস্তাব পাস করে রাজ্য সরকার। কেরল, পঞ্জাবের পর পশ্চিমবঙ্গ সিএএ নিয়ে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে দেয়। পাশাপাশি এনপিআর কার্যকর করা হবে না বলে জানিয়েছেন মমতা। একই পথে হাঁটতে অন্যান্য অবিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিকেও অনুরোধ করেছেন তিনি। তবে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারতের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী, যিনি এঁকে সিএএ বিরোধিতা করলেন।