নিজস্ব প্রতিবেদন: হাথরসকাণ্ডের প্রতিবাদ এবার আছড়ে পড়ছে কলকাতায়। আগামিকাল, শনিবার প্রতিবাদ মিছিল করতে চলেছে তৃণমূল। আর রাজপথে হাঁটবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনই হাথরসে ঢোকার মুখে আটকে দেওয়া হয় তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে।    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হাথরসকাণ্ডের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার গর্জে উঠেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছিলেন,''পুলিস তদন্ত সঠিকভাবে তদন্ত করুক। আমরা এখানে ধর্ষণের ঘটনায় ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত করি।'' উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার হাথরসে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখার করার উদ্দেশে রওনা দেন তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েন, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, প্রতিমা মণ্ডল ও মমতা ঠাকুর। গ্রামে ঢোকার আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিস। তৃণমূলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয় পুলিসের। 


এবার কলকাতায় হাথরসের প্রতিবাদে নামতে চলেছে তৃণমূল। ঘাসফুল শিবিরের প্রতিবাদ মিছিলে হাঁটবেন খোদ নেত্রী। শনিবার বিকেল ৪টেয় বিড়লা তারামণ্ডল থেকে গান্ধীমূর্তি পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন মমতা। ঘনিয়ে আসছে বাংলার বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে হাথরসকাণ্ডে বিজেপি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে ঝড় তুলতে চাইছে তৃণমূল।      


এদিনই হাথরসকাণ্ডে চাপের মুখে মুখ খুলেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। টুইটারে লিখেছেন, ''উত্তরপ্রদেশের মা-বোনেরা সম্মানহানি করার চিন্তা রাখলেও সমূলে নাশ করা হবে। এমন শান্তি দেওয়া হবে যে নজির হয়ে থাকবে ভবিষ্যতে। আপনাদের উত্তরপ্রদেশ সরকার মা-বোনেদের সম্মানরক্ষায় সংকল্পবদ্ধ। এটা আমার সংকল্প ও প্রতিশ্রুতি।''   


 



এদিন দিল্লির যন্তরমন্তরে যোগী আদিত্যনাথের ইস্তফা চেয়ে বিক্ষোভ দেখায় ভীম আর্মি। ওই বিক্ষোভে সামিল হয় বিরোধীরাও। 


আরও পড়ুন- দু'বার মহামারীতে অসুস্থ হয়েছিলেন গান্ধীজি! অতিমারিতে বাঁচার উপায়ও বলে গিয়েছিলেন