শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার পণ্ডিতিয়া কাণ্ডের মার্সেডিস মালিক বরুণ মাহেশ্বরী
শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার পণ্ডিতিয়া কাণ্ডের মার্সেডিস মালিক বরুণ মাহেশ্বরী। কলকাতার উপকণ্ঠে গা ঢাকা দিয়ে ছিলেন বরুণ। ঘটনার পর প্রথমে নিজের ফোন ব্যবহার করলেও পরে বন্ধুর ফোন থেকে আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন বরুণ। সেই ফোনের সূত্র ধরেই আত্মীয়দের উপর নজর রাখতে শুরু করে পুলিস। গত কাল রাতে গড়িয়াহাটে এক আত্মীয়ের বাড়িতে খোঁজ মেলে বরুণের বাবা মায়ের। লালবাজারে এনে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বরুণের বাবাকে। তখনই বরুণের খোঁজ পান তদন্তকারীরা। তার পরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
ওয়েব ডেস্ক: শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার পণ্ডিতিয়া কাণ্ডের মার্সেডিস মালিক বরুণ মাহেশ্বরী। কলকাতার উপকণ্ঠে গা ঢাকা দিয়ে ছিলেন বরুণ। ঘটনার পর প্রথমে নিজের ফোন ব্যবহার করলেও পরে বন্ধুর ফোন থেকে আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন বরুণ। সেই ফোনের সূত্র ধরেই আত্মীয়দের উপর নজর রাখতে শুরু করে পুলিস। গত কাল রাতে গড়িয়াহাটে এক আত্মীয়ের বাড়িতে খোঁজ মেলে বরুণের বাবা মায়ের। লালবাজারে এনে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বরুণের বাবাকে। তখনই বরুণের খোঁজ পান তদন্তকারীরা। তার পরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
আগাম জামিনে আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিসের জালে পণ্ডিতিয়া কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত বরুণ মাহেশ্বরী। রবিবার ভোররাতে হাজরা রোডে বরুণের মার্সিডিজ পিষে দেয় অভিজিত্ পাণ্ডেকে। তারপর থেকেই ফেরার ছিল বরুণ। কিন্তু, রবিবার বিকেল পর্যন্ত খোলা ছিল তাঁর মোবাইল। টাওয়ার লোকেশন খখনও ছিল হাওড়া, কখনও উলুবেড়িয়া। সন্ধের পরই বন্ধ হয়ে যায় বরুণের মোবাইল।
আরও পড়ুন যে তিন নেতাদের কারণে সবথেকে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে রোজ
ঘটনার পর তেকেই ফেরার ছিল বরুণ। রবিবার বিকেল পর্যন্ত খোলা ছিল মোবাইল। কলকাতা আশেপাশে কখনও হাওড়া কখনও উলুবেড়িয়া টাওয়ার লোকেশন মিলেছ। তারপরই মোবাইল বন্ধ হয়ে যায়। হদিশ মিলছিল না পরিবার। কাল আমরা গিয়েছিল হদিশ মেলেনি।
তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পারে, বরুণ অন্য একজনের মোবাইল থেকে আত্মীয় স্বজনদের সহ্গে যোগাযোগ করছে। দুস্ম্পর্কের মামার সাহায্যে আইনজীবীদের সহ্গে যোগাযোগ ও আগাম জামিনের আবেদন। জামিন পত্রে দাবি করে, সে গাড়িতে একাই ছিল ও একাই গাড়ি চালাচ্ছিল। বান্ধবীর কোনও উল্লেখ ছিল না। যদিও পুলিসের দাবি বরুন গাড়িতে বেপরোয়া চালানো হয়নি । স্কুটি নিয়মভে্ঙে গাড়ি সামনে চলে আসে তার জেরেই দুর্ঘটনা। যদিও হলফনামা না থাকায় আাম জামিনের আবেদ গৃহীত হয়নি।
আরও পড়ুন ওভারটেক করতে গিয়ে অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু এক যাত্রীর
খানিকক্ষেণের মধ্যেই ধরা পড়েন। সূত্রের খবর, যাদে সহ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন। তাদের ফোন ট্রাক করে হদিশ মেলে বরুণের বাবা মায়ের। তাদেরকে জেরা করেই কলকাতােই বরুণের গোপন ডেরার সন্ধান মেলে ও তাকে গ্রেফতার করা হয়। এখব বরুণের জেরা করে রেবেকার হদিশ পাওয়া চেষ্টা করছে পুলিস। ভারতীয় সংবিধানের ধারা অনুযায়ী ৩০৪ নং ধারায় অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলা দায়ের করেছে।