নিজস্ব প্রতিবেদন: শুভেন্দু অধিকারীর ইস্তফার পরেরদিন মালদা জেলার নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে বৈঠকে মৌসম বেনজির নুর গরহাজির ছিলেন। শুভেন্দুর হাত ধরে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে এসেছিলেন মৌসম। স্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক জল্পনা। তবে মৌসমের ঘনিষ্ঠরা দাবি করেছেন, জ্বর থাকায় আসেননি তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিধানসভার ভোটের আগে সাংগঠনিক প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে মালদার নেতানেত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই বৈঠকে ছিলেন ভোটকৌশলী প্রশান্ত কিশোরও। বৈঠকে জেলা নেতৃত্বকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ২ ডিসেম্বরের মধ্যে সেরে ফেলতে হবে বুথভিত্তিক সংগঠন। খামতি দ্রুত সারিয়ে, একযোগে কাজ করতে হবে নেতৃত্বকে। বৈঠকের পর তৃণমূল নেতা কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন,''৪ ডিসেম্বর সব জেলার নেতাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।''
 
এ দিন অভিষেকের ডাকা এই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন মালদা জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী তথা রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম বেনজির নুর। তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, মৌসমের জ্বর হয়েছে। সে কারণে আসতে পারেননি। অসুস্থতার কারণ বলা হলেও, বৈঠকে তাঁর না থাকায় তুঙ্গে জল্পনা। শুভেন্দু মালদার জেলার পর্যবেক্ষক থাকার সময় তাঁর হাত ধরেই কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন মৌসম বেনজির নুর। তবে এটাও ঠিক, শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে দলের মতভেদ নিরসনে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন মৌসম। ওই নেতাদের নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকের উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনিই। এ দিন মৌসম ছাড়াও আসেননি সাবিত্রী মিত্র ও মানব বন্দ্যোপাধ্যায়।


আরও পড়ুন- পিকে আসায় দলের ক্ষতি, টাকা কে দিচ্ছে? এবার বেসুরো TMC বিধায়ক জটু লাহিড়ি