ওয়েব ডেস্ক : বাগুইআটির বেসরকারি স্কুলে প্রোমোটারের থাবা। ভাঙচুর-তাণ্ডব-মারধর। অগ্নিগর্ভ দশেরদ্রোণ এলাকা। খোদ কাউন্সিলরই ভীত প্রোমোটার-আতঙ্কে। পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর স্বাতী ব্যানার্জি নিজেই মেনে নেন একথা। খোলাখুলি স্বীকার করে জানান, এলাকায় প্রোমোটার রাজের কথা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


স্থানীয় লীলাদেবী মেমোরিয়াল স্কুলটি স্থাপিত হয় ১৯৯৭ সালে। ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়ানো হয়। অভিযোগ, স্কুল তৈরির কয়েক বছর পর থেকেই জমি ছাড়ার জন্য চাপ আসতে থাকে। অভিযুক্ত প্রোমোটার মিজানুর রহমান রাজারহাটের বাসিন্দা। আজ প্রধান শিক্ষক স্কুলে পৌঁছে দেখেন, বাইরে গেটে ঝুলছে অন্য তালা। ভিতরে তখন ধ্বংসস্তুপ। রাতভর প্রায় ষাট-সত্তর জনের দুষ্কৃতীদল অবাধ ভাঙচুর চালায়। গুড়িয়ে দেওয়া হয় গোটা স্কুলবাড়ি। অভিযোগ, প্রধান শিক্ষককেও রাস্তায় ফেলে চলে মারধর।



এরই মধ্যে এলাকাবাসীরা জড়ো হয়ে প্রতিবাদ শুরু করতেই, অবস্থা বেগতিক বুঝে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। পুলিস গ্রেফতার করে অভিযুক্ত প্রোমোটারকে। ক্ষুব্ধ পড়ুয়া এবং অভিভাবকরা দশেরদ্রোণে পথ অবরোধ করেন। অভিযোগ, প্রোমোটারের গুণ্ডামির বিরুদ্ধে এর আগেও থানায় অভিযোগ জানায় স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পুলিসি নিষ্ক্রিয়তায় উল্টে দাপট বেড়েছে তাঁর।


আরও পড়ুন, স্পিকারের মাইক কেড়ে, চেয়ার ভেঙে, আস্থা ভোটে ধুন্ধুমার তামিলনাড়ু বিধানসভা