ওয়েব ডেস্ক: তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন মিতা মণ্ডলের স্বামী রাণা মণ্ডল। জেরায় মৃত্যুর আগে স্ত্রীর সঙ্গে বচসার কথা মেনে নিলেও খুনের কথা মানছেন না তিনি। কী কারণে বচসা তা নিয়ে রাণার কথায় অসঙ্গতি ধরা পড়ছে বলে পুলিস সূত্রে খবর। রানার বয়ান অনুযায়ী নবমীর রাতে সাড়ে তিনটে নাগাদ বাড়ি ফিরে তিনি মিতাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন। পাঁচটা নাগাদ মিতাকে নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হয়। বাড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে নার্সিংহোমে নিয়ে যেতে দেড় ঘণ্টা সময় লাগল কেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বাস ভাড়া করা হোক এই পদ্ধতিতে, তাতে লাভ হবে সকলের


এই প্রশ্নের কোনও যুক্তিগ্রাহ্য উত্তর দিতে পারছেন না রানা। ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে মিতার দেহে পড়ে গিয়ে ছড়ে যাওয়ার দাগ, মারামারিতে কালশিটের দাগ রয়েছে। যে দাগ মৃত্যুর আগেই হওয়া সম্ভব। কিন্তু মিতার স্বামীর দাবি ঝুলন্ত দেহ নামাতে গিয়ে আঘাত লাগে। এইসব অসঙ্গতিই খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা। মিতার শ্বশুরবাড়ির সকলেই এখন পুলিসের জালে। কাল রাতেই মিতার শ্বশুরবাড়ি উলুবেড়িয়ার কুশবেড়িয়ায় যান সিআইডি অফিসারেরা। উলুবেড়িয়াতেই এক আত্মীয়ের বাড়িতে গা ঢাকা দিয়েছিলেন মিতার দেওর রাহুল মণ্ডল। কাল রাতে সেখান থেকেই  তাকে গ্রেফতার করে পুলিস। আজ সকালে গ্রেফতার হয়েছেন মিতার শাশুড়ি। মিতার স্বামী-শ্বশুরকে আগেই গ্রেফতার করা হয়।


আরও পড়ুন  জানেন আমাদের কোটি টুইটে সবথেকে বেশি কোন খাবারের নাম থাকে?