সিবিআইয়ের কাছে হাজিরার জন্য ১৫ দিন সময় চাইলেন মুকুল রায়। তবে এতটা সময় তাকে দিতে রাজি নয় সিবিআই। ৭ দিন সময় দিতে রাজি হয়েছে তারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সারদা কাণ্ডে মুকুল রায়ের জড়িত থাকার বহ প্রমাণ এসে পৌছেছে সিবিআইয়ের কাছে। জানা গিয়েছে সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেনের সঙ্গে তার গোপন বৈঠকের কথাও। গত পরশু তাকে তলব করে সিবিআই। আজ দমদম বিমানবন্দরে মুকুল রায় পা রাখতেই একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়লেন সকলে। সাদা পায়জামা, পাঞ্জাবি, গলায় শাল। দিল্লি থেকে রওনা হওয়ার আগে রোজকার নিয়মমতো স্নানটাও সেরে এসেছেন। প্রশ্নবানের মুখে ক্যামেরার সামনে কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়ালেন মুকুল রায়। সিবিআই ডাকার পর থেকে যে কথা বারবার বলেছেন তিনি কলকাতায় ফিরে সেকথাই আরও একবার বললেন। বললেন,  ''আমি আজ অবধি জীবনে কোনও অনৈতিক কোনও কাজ করিনি''। সঙ্গে বলেন, দলের সঙ্গে কথা বলার পরই সিবিআইয়ের কাছে কবে, কখন দেখা করতে যাবেন তা জানাবেন।


মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মুকুল রায়ের বৈঠক শেষ হওয়ার পরেই নবান্নে রটে যায় মদন মিত্রের মতো তিনিও নাকি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন দলনেত্রীকে। তবে কোন পদ থেকে পদত্যাগ এর আদৌ কোনও সত্যতা জানা যায়নি। নবান্ন থেকে নিজাম প্যালেস,  তারপর নিজের বাড়ি। ঘনিষ্ট মহলের দাবি এরপর ডুবে গিয়েছেন একের পর এক ফোনে। কী করবেন মুকুল রায়? কী বলবেন তিনি? তার সামনে দুটো পথ খোলা। হয় নিজেকে বাঁচানো নয়তো দলকে বাঁচানো। কোন পথে হাঁটবেন তৃণমূল সেনাপতি?