নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপিতে বড়সড় রদবদল। একুশের ভোটের আগে গুরুত্ব বাড়ল মুকুল রায়ের। তিনি হলেন সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। এর পাশাপাশি সর্বভারতীয় সম্পাদক হলেন অনুপম হাজরা। দার্জিলিঙের সাংসদ রাজু বিস্তা হলেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র।      


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৭ সালে নভেম্বরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন মুকুল রায়। বাংলায় পঞ্চায়েত ভোট, লোকসভা ভোটের দায়িত্বেও ছিলেন। অর্জুন সিং, নিশীথ প্রামাণিক, সৌমিত্র খাঁ, অনুপম হাজরা, সৌমিত্র খাঁ ও খগেন মূর্মূদের ভাঙিয়ে এনেছিলেন মুকুল। বাংলায় ১৮টি আসন জিতেছে গেরুয়া শিবির। অনুপম ছাড়া সকলেই জয় নিশ্চিত করেছেন। লোকসভা ভোটের পর থেকে বদলাতে থাকে পরিস্থিতি। কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল, বিজেপির অন্দরে মুকুল রায়ের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছে না দিলীপের। মুকুল খানিকটা পার্শ্বচরিত্রই হয়ে উঠেছিলেন। এমনকি তাঁর পুরনো দলে ফেরার জল্পনাও চলছিল। যদিও অন্তর্দ্বন্দ্বের কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করেননি দিলীপ বা মুকুল কেউই। সেই মুকুল রায়কেই প্রাধান্য দিল দিল্লি বিজেপি। জাতীয়স্তরে দায়িত্ব পেলেন মুকুল। হলেন সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। 


লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লিখিয়েছিলেন অনুপম হাজরা। দাঁড়িয়েছিলেন যাদবপুর কেন্দ্রে। তবে হেরে যান। সেই অনুপম হাজরাই হলেন বিজেপির জাতীয় সম্পাদক। মনে করা হচ্ছে, তরুণ ও শিক্ষিত মুখ বলেই বড় দায়িত্ব পেলেন অনুপম। লোকসভা ভোটে দার্জিলিঙ কেন্দ্রে জিতেছিলেন রাজু বিস্তা। তিনি হলেন জাতীয় মুখপাত্র। রাজনৈতিক মহলের মতে, অনুপম হাজরাকে এনেছিলেন মুকুল। তিনি দায়িত্ব পেলেন। বড় পদে এলেন মুকুল রায়। এতেই বোঝা যাচ্ছে, একুশের আগে মুকুল রায়কে  বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে দিল্লি বিজেপি।  


আরও পড়ুন- কেরল যোগে জলঙ্গি থেকে 'আটক' আরও এক যুবক! সন্দেহ গোটা এলাকায়