নিজস্ব প্রতিবেদন : এপ্রিলেই পুরভোট। এই মর্মে ১৮ জেলার জেলাশাসককে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিল কমিশন। প্রতিটি জেলায় স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করার কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে জেলাশাসকদের। পাশাপাশি, জেলায় কোনও সংঘর্ষ হলে, সেগুলি নজরে রাখতে বলা হয়ছে। তবে ভোটের চূড়ান্ত দিনক্ষণ জানার জন্য আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে। ভোট কবে, আগামী সপ্তাহে তা জানা যেতে পারে বলে ইঙ্গিত মিলেছে কমিশনের কথায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুরভোটে অশান্তি বরদাস্ত নয়। হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারিতে সতর্ক প্রশাসনও। দিন ঘোষণা না হলেও, তড়িঘড়ি সব জেলার জেলাশাসকদের আজ তৈরি থাকার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। পুলিস সুপারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার নির্দেশ দেন তিনি। মনে করা হচ্ছে, এপ্রিলের মাঝামাঝি রাজ্যের শতাধিক পুরসভায় নির্বাচন হবে। তার আগে যথেষ্ট সতর্ক প্রশাসন। পুরভোটে হিংসা যে বরদাস্ত নয়, সেটা দলের কর্মীসভায় স্পষ্ট করে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। কোনও ভাবেই গায়ের জোরে ভোট করা যাবে না বলেও কাউন্সিলরদের হুঁশিয়ারি দিয়েছে দল।


নবান্ন সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর এই  গাইডলাইনের পরই সতর্ক  প্রশাসন। মনোনয়ন পত্র জমা থেকে ভোটদান পর্ব, কোনও সময়ই যাতে অশান্তি না হয়, তার জন্য তৈরি থাকতে সব জেলার জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে জেলা শাসকদের সেই জেলার পুলিস সুপারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কথা বলা হয়েছে। কারণ পদাধিকার বলে কোনও জেলার নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন সেই জেলার জেলাশাসকই।


আরও পড়ুন, গানের পরীক্ষাতেও ফুলমার্কস নিয়ে পাস করলেন 'গুডবয়' রাজীব!


আরও পড়ুন, 'মাত্র ৩০ শতাংশ কাউন্সিলরের ভাল ব্যবহার! স্বভাব শুধরান', পুরভোট জিততে কড়া নির্দেশ


মুখ্যসচিবের থেকে নির্দেশ পাওয়া পরই আজ তত্‍পরতা দেখা গিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনে। বুধবার চন্দ্রকোনা পুর এলাকায় রুট মার্চ করে বিশাল পুলিস বাহিনী। সূত্রের খবর, এখন থেকে সংবেদনশীল হিসেবে চিহ্নিত এলাকাগুলিতে পুলিসের এরিয়া ডমিনেশন চলবে।