নিজস্ব প্রতিবেদন : দমদমের নাগেরবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় খোঁজখবর শুরু করে দিল এনআইএ। নাগেরবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় ইতিমধ্যেই সিআইডি-র সঙ্গে কথা বলেছে এনআইএ। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকদের সিআইডি অফিসাররা জানিয়েছেন, তদন্ত শুরু হয়েছে। কী ধরনের বিস্ফোরক ছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার সকালে দমদম নাগেরবাজার বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে। দক্ষিণ দমদম পুরসভার পুরপ্রধান পাঁচু রায়ের দফতরের সামনে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে আহত হন ১২ জন। আহতদের মধ্যে বিভাস ঘোষ নামে ৮ বছরের এক বালকের পরে এসএসকেএম-এ মৃত্যু হয়।


আরও পড়ুন, ভাড়াটিয়ার পরকীয়াতে আপত্তি জানিয়েছিল স্বামী, বিয়ের ২ মাসের মাথায় চুরমার সংসারের স্বপ্ন


প্রাথমিক ভাবে সিলিন্ডার ফেটে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে মনে করেছিলেন অনেকে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন বিধায়ক সুজিত বসুও। কিন্তু দক্ষিণ দমদম পুরসভার চেয়ারম্যান পাচু রায় পালটা দাবি করেন, তাঁকে খুনের উদ্দেশেই বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। ব্যাগে করে আনা হয়েছিল বোমা।


তদন্তে নেমে কয়েক ঘণ্টা কেটে গেলেও বিস্ফোরকের প্রকৃতি নিয়ে প্রথমে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেনি ব্যারাকপুর কমিশনারেটের পুলিস। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিস কমিশনার জানান, সকেট বোমা ফেটে বিস্ফোরণ হয়েছে নাগেরবাজারে। কিন্তু, তাতেও প্রশ্ন উঠছে, সকেট বোমা ফেটে বিস্ফোরণে এতখানি তীব্রতা থাকা কি সম্ভব?


আরও পড়ুন, মায়ের সঙ্গে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল! নাগেরবাজার বিস্ফোরণে মৃত্যু ৮ বছরের বালকের


বিস্ফোরণের অভিঘাতে নাগেরবাজারে ওই বহুতলের বেশ কয়েকটি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তিন তলার জানলার কাঁচ ভেঙে পড়ে। খাট থেকে পড়ে যান বহুতলের এক বাসিন্দা। পুলিসের দাবি মোতাবেক সকেট বোমা ফেটে বিস্ফোরণের তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়দের একাংশই।