নিজস্ব প্রতিবেদন : নারদকাণ্ডে ধৃত প্রাক্তন আইপিএস অফিসার এসএমএইচ মির্জার ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল সিবিআই-এর বিশেষ আদালত। ১৫ তারিখ পর্যন্ত মির্জার জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জামিনের আবেদন করেছিলেন প্রাক্তন আইপিএস অফিসার। কিন্তু তাঁর সেই আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর নারদকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয় মির্জাকে। জিজ্ঞাসাবাদে বয়ানে অসংগতি মেলায় গ্রেফতার করা হয় প্রাক্তন আইপিএস অফিসারকে। সেদিন ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল সিবিআই-এর বিশেষ আদালত।


আজ সোমবার সেই মেয়াদ শেষ হয়। তারপরই আজ তাঁকে ফের সিবিআই-এর বিশেষ আদালতে পেশ করা হয়। আদালেত কাছে মির্জা জামিনের আবেদন করলেও, সেই আর্জি খারিজ করে দেন বিচারক। এদিকে আদালত থেকে বেরিয়ে মির্জা বলেন, "সাড়ে তিন বছর ধরে মনের মধ্যে জিনিসগুলি চেপে রেখেছিলাম। সব বলেছি এই দু-তিনদিনে। রেকর্ড হয়েছে। হাল্কা ফিল করছি।"


আরও পড়ুন, দেবীপক্ষেই দলবদল, তৃণমূল ছেড়ে আগামিকালই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন সব্যসাচী দত্ত


প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার গ্রেফতারের পর থেকে টানা জেরা করা হয় মির্জাকে। সিবিআই-কে দেওয়া ম্যাথুর অপ্রকাশিত নারদ ফুটেজে সামনে এসেছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা লেনদেনের তথ্য। জেরায় মির্জা দাবি করেছেন, মুকুল রায়ের ফ্ল্যাটে বসেই এই টাকার লেনদেন হয়েছিল। এরপরই বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের সঙ্গে মুখোমুখি বসিয়ে তাঁকে জেরা করা হয়। এমনকি গতকাল মির্জাকে নিয়ে মুকুল রায়ের ফ্ল্যাটে গিয়ে টাকার লেনদেনের ঘটনার পুনর্নির্মাণও করেন সিবিআই আধিকারিকরা।