নিজস্ব প্রতিবেদন : লোকসভা নির্বাচন সামনের বছর। তার আগে এরাজ্যে মুসলিম ভোটব্যাঙ্কে কামড় বসাতে আঁটঘাট বেঁধে নামছে বিজেপি। এদিন বিজেপি সংখ্যালঘু সেলের প্রশিক্ষণ শিবির থেকে সেই বার্তা-ই দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, গভীর জঙ্গলে উদ্ধার 'মহিলার' খুলি, পোশাক, হাড়গোড়! চাঞ্চল্য


এদিন বৈঠকে দিলীপ ঘোষ তোপ দাগেন, ভোটব্য়াঙ্কের রাজনীতির জন্য ইচ্ছে করে বিজেপির সঙ্গে মুসলিম সমাজের দূরত্ব তৈরি করার চেষ্টা করছে বিরোধী দলগুলি। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য বিজেপির বিরুদ্ধে মুসলিম বিরোধী ভাবমূর্তি প্রচার করছে অন্য রাজনৈতিক দলগুলি।  কিন্তু বাস্তবে এই ছবিটা সম্পূর্ণ উল্টো বলে দাবি করেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদীকে 'আমাদের নেতা' হিসেবেই মনে করে মুসলিম সমাজ। বিরোধীদের চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। সংখ্যালঘু সমাজের বহু মানুষ এখন বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। আস্থা রাখছেন।


আরও পড়ুন, মোবাইল টাওয়ার লোকেশনই ধরিয়ে দিল অর্চনা পালংদার খুনে জড়িত 'তৃতীয় ব্যক্তি'কে!  


তোপ দাগেন, স্বাধীনতার পর থেকে বঞ্চিত সংখ্যালঘু সমাজ। মুখে উন্নয়নের কথা বলা হলেও, সেভাবে কোনও সুফল তাঁরা পাননি। ভোটার তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। কিন্তু অধিকার মেলেনি। কিছু কিছু রাজনৈতিক নেতা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য তাঁদের হাতের পুতুল করে রেখে দিয়েছে। এরফলে ক্রমশ পিছিয়ে পড়েছে সংখ্যালঘু সমাজ। একমাত্র নরেন্দ্র মোদী সরকারের আমলেই উন্নয়নের সঠিক দিশা দেখেছে সংখ্যালঘু সমাজ। এমনটাই দাবি করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। যার উদাহরণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন, তিন তালাক প্রথা বিলোপের কথা।


আরও পড়ুন, মেয়ের বিয়ের নিমন্ত্রণ নিয়ে ধুন্ধুমার, মেরে মাথা ফাটাল পড়শি


এদিন বৈঠকে ওঠে সিবিআই প্রসঙ্গও। সিবিআই-এর ভিতরে অন্তর্দন্দ্ব নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, "দু- একজন ভুল করতে পারে। সরকার কড়া হাতে তার মোকাবিলা করেছে।" তবে সিবিআই-এ নেতৃত্ব বদলের ফলে তৃণমূল বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে বলে কটাক্ষ করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কয়েকজন কর্তাব্যক্তি 'ম্যানেজ' করার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল। তাদেরই বদল করা হয়েছে।