ওয়েব ডেস্ক: শিশু ব্যবসায় চাঞ্চল্যকর সূত্র। দাগী হোম থেকে নিখোঁজ হয়েছে আরও বেশ কিছু শিশু। হোমকে কালো তালিকাভুক্ত করে খোদ চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটিই। অন্তর্তদন্তে জানল ২৪ ঘণ্টা। অন্যদিকে, দক্ষিণ কলকাতার এক মায়ের সন্দেহ পাচার শিশুর ভিড়ে তাঁর সন্তানও রয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শিশু ব্যবসায় যুক্ত স্বামী। একথা জানতেই পাগল সাজানোর চেষ্টা হচ্ছে। দিনকয়েক আগেই ২৪ ঘণ্টায় অভিযোগ করেন এক মহিলা। উঠে আসে, কেষ্টপুরের প্রফুল্ল কাননের বন্ধ হয়ে যাওয়া স্পেক হোমের নাম। এবার সামনে এল হোমের আরও কীর্তি।


আরও পড়ুন আজ স্যালুট যুবরাজকে নয়, তাঁর বাবা যোগরাজকে


প্রফুল্ল কাননের স্পেক হোম ছিল স্পেশাল অ্যাডপটেশন এজেন্সি, সংক্ষেপে SAA। বিচারাধীন আসামিদের অসহায় সন্তানদের ঠাঁই হয় এই ধরনের হোমে। স্ত্রী আশাকে খুনের অভিযোগে ২ বছর আগে গ্রেফতার হন দীপঙ্কর মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি। আশা ও দীপঙ্করের ২ মাসের সন্তান লোকনাথেরও ঠাঁই হয় স্পেক হোমে। পরে স্পেক হোম থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যায় লোকনাথ। তদন্তে জানা যায়, চণ্ডীগড়ের এক চিকিত্‍সক দম্পতি দত্তক নিয়েছে লোকনাথকে।


লোকনাথের মতো একাধিক ঘটনা ঘটেছে স্পেক হোমে। তা সামনে আসতেই স্পেক হোমের বিরুদ্ধে হাবরা থানায় অভিযোগ জানায় CWC। পরে দুহাজার পনেরোয় বন্ধ করে দেওয়া হয় দাগী হোমটিকে। অসুস্থ কন্যাসন্তানকে চিকিত্‍সার জন্য নিয়ে যান স্বামী ও শাশুড়ি। বাড়ি ফিরে জানান, শিশুটি মারা গেছে। দক্ষিণ কলকাতার ওই মহিলার এখন সন্দেহ, উদ্ধার শিশুদের ভিড়ে তাঁর নিজের সন্তান নেই তো। শিশু উদ্ধার নিয়ে তদন্ত করছে সিআইডি। তদন্তকারী অফিসারের কাছে নিজের বক্তব্য পেশ করে এসেছেন ওই মহিলা।


আরও পড়ুন শিখে নিন কীভাবে বাড়িতে সহজেই তৈরি করবেন ‘তন্দুরি চিকেন’