নিজস্ব প্রতিবেদন:  শহরে বড়সড় ATM জালিয়াতিতে নয়া তথ্য। এই জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন মনোজ গুপ্তা।  তিনি আগেও কলকাতা পুলিসের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন, ATM থেকে টাকা লুঠ করে। সেবারও স্কিমার বসিয়ে কারচুপি করেছিলেন তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বউবাজারে এটিএম-র সিসিটিভিতে দেখা গিয়েছে মনোজকে। ১৪ মে সকাল ৭.৩০টা থেকে ১০.৩০টা পর্যন্ত ১২৬ বার ট্রাকজাকশন করে ২৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা তুলে নেয় অভিযুক্তরা। টানা ৩ ঘণ্টা তারা ওই এলাকায় ছিলেন, টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে তার প্রমাণ মিলেছে। 


আরও পড়ুন: কলকাতার ATM জালিয়াতির রহস্য ভেদে ডাকা হল Hitachir অফিসারদের


বেঙ্গালুরু, ফরিদাবাদ, জলন্ধরেও একই কৌশলে টাকা লুঠ করে অভিযুক্তরা। ১৪ জুন পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে রাখা হবে নবীন এবং মনোজ গুপ্তাকে। এদের দুজনকেই সুরাট থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে, দিল্লির ফতেপুরের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। 


প্রসঙ্গত, ৬ জুন শহরে পরপর ঘটে যাওয়া ATM জালিয়াতি কাণ্ডে ধৃত ৪ জনকে গ্রেফতার করে লালাবাজার গোয়েন্দা বিভাগ।কলকাতা থেকেই গ্রেফতার করা হয়েছে দু-জনকে। বাকি দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সুরাট থেকে।পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা থেকে ধৃত বিশ্বদ্বীপ রাউত ও আব্দুল সইফুল মন্ডল। সুরাট থেকে ধৃত গ্রেফতার মনোজ গুপ্তা (৪০) ও নবীন গুপ্তা (৩০)। 


আরও পড়ুন: 'কোনওমতে প্রাণে বাঁচলাম', ভবানীপুরে Madan Mitra-র বাড়িতে আগুন
 


এই চার জালিয়াতির লুঠ করার কৌশলের রহস্য ভেদ করতে উঠে পড়ে লেগেছিল লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ। জানা গিয়েছে, কলকাতা থেকে যাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস, তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা রাখতেন দিল্লিবাসী  মনোজ গুপ্তা (৪০) ও নবীন গুপ্তা (৩০)। সেই অ্যাকাউন্ট ট্র্যাক করেই পাকড়াও করা হয় জালিয়াতদের।   


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)