কমলিকা সেনগুপ্ত


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লক্ষ্যভেদ করতে যাঁরা পটু বা নিশানায় যাঁরা অবিচল থাকতে চান তাঁদের জন্য সুখবর। নিউ টাউনে তৈরি হয়েছে শুটিং রেঞ্জ। হিডকোর উদ্যোগে তৈরি এই শুটিং রেঞ্জে নিশানা সাধতে পারবেন যে কেউ। 


চলতি এশিয়ান গেমসে শুটিংয়ে ১০টি পদক জিতে ফেলেছে ভারত। শুধু এশিয়ার গেমস নয় একের পর এক আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাতেও বাজিমাত করেছেন ভারতের শুটাররা। ২০০৮ সালে বেজিং অলেম্পিক্সে সোনা জিতে দেশের জন্য প্রথম ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জেতার নজির গড়েছিলেন শুটার অভিনব বিন্দ্রা। তার পর থেকেই শুটিং নিয়ে দেশ জুড়ে বাড়তে শুরু করে উত্সাহ। যদিও পরিকাঠামোর অভাবে এই সংক্রান্ত যাবতীয় উদ্যোগ সীমাবদ্ধ ছিল হাতে গোনা কয়েকটি শহরেই। সেই তালিকায় নাম লেখাল কলকাতা লাগোয়া নিউ টাউন। 



নিউ টাউন বিজনেস ক্লাবে তৈরি হয়েছে ১০ মিটার দীর্ঘ শুটিং রেঞ্জ। এয়ার রাইফেল অভ্যাস করার জন্য এখানে রয়েছে যাবতীয় পরিকাঠামো। হিডকো কর্তা দেবাশিস সেন জানান, 'সখের শুটাররা তো বটেই এখানে পরিকাঠামো রয়েছে পেশাদারি প্রশিক্ষণের জন্যও।' 


বড়দের ‘ডিজিটাল রাজনীতির’ পাঠ পড়াবেন অভিষেক


তবে নিউ টাউনে শুটিং রেঞ্জ তৈরির পিছনে অন্য ভাবনা রয়েছে হিডকোর। মনোবিজ্ঞান বলে লক্ষ্যভেদ করলে উত্কণ্ঠা কমে। নিউ টাউনকে ভবিষ্যতে দেশ বিদেশের পেশাদারদের কেন্দ্রস্থল করে তুলতে চায় রাজ্য সরকার। কাজের সঙ্গে সেখানে থাকবে কাজের চাপও। যার থেকে অনেকের মধ্যেই তৈরি হবে উত্কণ্ঠা। উত্কণ্ঠা দূর করতে সেক্ষেত্রে মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে এই শুটিং রেঞ্জ। 



কাজের ফাঁকে কয়েক মিনিট শুটিং রেঞ্জে কাটিয়ে এলেই কেল্লা ফতেহ্। ফুরফুরে মেজাজে ফের যোগ দেওয়া যাবে কাজে। নতুন এই শুটিং রেঞ্জে গিয়ে দেখা গেল নতুন খেলায় হাত পাকানোর চেষ্টায় মত্ত সবাই। রয়েছেন হিডকোর কয়েকজন কর্মী ও আধিকারিকও। লক্ষ্যভেদ করে উত্তেজনায় ফুটছিলেন তাঁদের অনেকেই।