ওয়েব ডেস্ক:  পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহযোগিতায় বাংলায় কমছে গৃহহীনদের সংখ্যা। ২০১১-য় চালু করা হয়েছে 'নিজ গৃহ নিজ ভূমি প্রকল্প'। এই প্রকল্পের আওতায় ভূমিহারা মানুষ পায় পরিবার পিছু ৫ ডেসিমেল করে জমি। এই পর্যন্ত 'নিজ গৃহ নিজ ভূমি প্রকল্প'-এর অধীনে ২ লক্ষ ১ হাজার ৭০ জনকে পাট্টা বিতরণ করা হয়েছে। মিউটেশন পিটিশন সংক্রান্ত সেবা পেতে এখন আর দু'-তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে না। ৪৫ থেকে ৬০ দিনেই পাওয়া যাবে পরিষেবা। শিল্পের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ৩০ দিন থেকে কমে হয়েছে ২১ দিন। কলকাতা শহরে ঠিকাদারি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার চালু করেছে 'ঠিকা টেনাসি সার্টিফিকেট'। জমি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহের সংখ্যাও বেড়েছে ব্যপক পরিমাণে। ২০১১ থেক ২০১৫-য় সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯,২৪,৪৮৭ থেকে ১,৪১,৬৩,০০৫।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংশোধন করা হয়েছে 'ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড রির্ফমস অ্যাক্ট, ১৯৫৫'-এর। পরিবর্তন আনা হয়েছে 'ওয়েস্ট বেঙ্গল এস্টেটস অ্যাকুইজেশন রুলস'-এর। এর ফলে জমিকে আরও বেশি ভালো ভাবে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে।  জমি সংক্রান্ত প্রতিটা বিষয়ে রাজ্য সরকারকে যাতে আলাদা আলাদা করে বিবেচনা করতে না হয় সেই জন্য তৈরি করা হয়ছে  একটি নির্দিষ্ট জমি বণ্টণ নীতি। এছাড়াও রাস্তা, সেঁতু বা যেকোনও সরকারী প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জমি কিনতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এনেছে 'ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড পার্চেস পলিসি'। সরকারের একটি অভিনব প্রয়াস হলো চা পর্যটন নীতি। যেসব চা বাগানে আর চা উৎপাদন সম্ভব নয় সেইসব জায়গায় তৈরি হবে চা পর্যটন।


জমি সংক্রান্ত কোনও তথ্য নিয়ে জনগণকে যাতে কোনো সমস্যায় পড়তে হয় না সেই জন্য সরকার চালু করছে ডিজিটাইজেশনের ব্যবস্থা। পুরনো রেকর্ডের প্রায় সবটাই আধুনিকীকরণ করা হয়েছে।


বর্জ্য থেকে হবে বিদ্যুত্‍ উত্‍পাদন