নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের নিপা আতঙ্ক। সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে বেলেঘাটা আইডি-তে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। মুর্শিদাবাদের তিন বাসিন্দার পর বুধবার ভর্তি করা হয় ঘাটালের বাসিন্দা উত্তম ভৌমিককে। কর্মসূত্রে কেরল গিয়েই বিপত্তি। সকালে জ্বর নিয়ে ভর্তি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বাজারে লিচু, কালোজাম বিক্রি প্রায় বন্ধ। শহরজুড়ে ছড়িয়েছে নিপা-আতঙ্ক। বেলেঘাটা আইডিতে বাড়ছে নিপা সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা। পূর্ব মেদিনীপুরের ঘাটালের বাসিন্দা উত্তম ভৌমিক। বছর ছত্রিশের উত্তম মঙ্গলবারই কেরল থেকে ফিরেছিলেন। তারপর ধূম জ্বর। রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা কমেছে। ঝুঁকি না নিয়ে বুধবারই  বেলেঘাটা আইডি তে ভর্তি করা হয় উত্তমকে। নিপা সন্দেহে আইসোলেশন ওয়ার্ডেই রাখা হয়েছে তাঁকে।


কলকাতায় কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনার জন্যে এসেছেন বাংলাদেশের ফুয়াদ বিন জাফর। বুধবার সকালে তাঁকেও বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি করা হয়েছে। ফুয়াদের শরীরেও নিপা সংক্রমণের উপসর্গ দেখা দিয়েছে। জ্বর-গা হাতপা ব্যথা নিয়ে আলিপুরের কম্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সেনাজওয়ান শিনুপ্রসাদ। বাড়ি কেরলের। ফোর্ট উইলিয়ামে কর্মরত ছিলেন। একমাসের ছুটিতে কেরলে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। ১৩ মে কলকাতায় ফিরে কাজে যোগ দেনশিনুপ্রসাদ। ২০ তারিখ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২৫ মে মৃত্যু হয় শিনুর। মৃত্যুর পর দেহেরফ্লুইড পাঠানো হয়েছে পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভায়রোলজিতে।


আরও পড়ুন- শবদেহ সত্কারেও এবার থেকে বাধ্যতামূলক আধার কার্ড