নিজস্ব প্রতিবেদন: পুজোর আর এক মাসও বাকি নেই। প্রতিবারই বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং-এ ছেয়ে যায় গোটা শহর। যে স্বাভাবিক ছবিটা চোখে পড়ার কথা শহরবাসীর সেই ছবির দেখা মিলছে কোথাও। প্রস্তুতিপর্ব যখন তুঙ্গে থাকার কথা ঠিক তখনই ফাঁকা পড়ে রয়েছে হোর্ডিংয়ের জায়গাগুলি। ব্যবসার মন্দা যার প্রধান কারণ। চলতি বছর আর্থিক মন্দার শিকার হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। যার ছাপ স্পষ্ট বিজ্ঞাপনেও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


স্বাভাবিকভাবেই চিন্তার ভাঁজ পুজোর উদ্যোক্তাদের কপালেও। বিজ্ঞাপন ছাড়া উঠবে না টাকাও। চিন্তিত স্বয়ং মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ও। তাঁর নিজের পুজোর বিজ্ঞাপনের বাজেটও অর্ধেক করা হয়েছে বলেই জানাচ্ছেন তিনি। অন্যদিকে চিন্তার ভাঁজ সাধারণ পুজো কমিটিগুলোতেও। বিজ্ঞাপন মারফত টাকা তুলতে কার্যত হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। 


আরও পড়ুন: মহালয়ায় রাজ্যজুড়ে তর্পণ রাজ্য বিজেপির, কলকাতায় গঙ্গার ঘাটে থাকবেন নাড্ডা


ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিজ্ঞাপনের জন্য কম টাকায় দিতেই বেশি জায়গা চাইছেন বড়ো ব্য়বসায়ীরা। এক ধাক্কায় অর্ধেক করে দিচ্ছে টাকার অঙ্ক। আউটডোর অ্যাডভার্টাইজিং এজেন্সি হোর্ডিং আগে থেকেই জায়গা নিয়ে নেয় প্রতিবছর। তবে এবছর এই বিজ্ঞাপন সংস্থা জায়গা নেওয়ার পরও ৬০ শতাংশ জায়গা ফাঁকাই পড়ে। অন্যান্য বারে শহরে ১৫ থেকে ১৬ হাজার ব্যানার পড়লেও এবার মাত্র ৪০ শতাংশ বুকিং হয়েছে এখনও পর্যন্ত।