সংসদের ভিতরে একটাও কথা বলেননা এই তৃণমূল সাংসদ
এই তো ভোট গেল। তিনি কত কথাই না বললেন। ভোটের আগে তো তাঁর কথা মেনেই কাজ করতে হত গোটা দলকে। আর ভোটের পরও ভুরিভুরি কথা বলে সংবাদপত্রের শিরোনামেও এসেছেন। ইনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সম্পাদক সুব্রত বক্সি। ভিক্টরি চিহ্ন দেখিয়ে তৃণমূলের জয় জয়কার করেছেন মমতা ঘনিষ্ঠ `বক্সি দা`। এই `বক্সি দা`ই `বোবা` হয়ে যান যখন তিনি সংসদে যান।
ওয়েব ডেস্ক: এই তো ভোট গেল। তিনি কত কথাই না বললেন। ভোটের আগে তো তাঁর কথা মেনেই কাজ করতে হত গোটা দলকে। আর ভোটের পরও ভুরিভুরি কথা বলে সংবাদপত্রের শিরোনামেও এসেছেন। ইনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সম্পাদক সুব্রত বক্সি। ভিক্টরি চিহ্ন দেখিয়ে তৃণমূলের জয় জয়কার করেছেন মমতা ঘনিষ্ঠ 'বক্সি দা'। এই 'বক্সি দা'ই 'বোবা' হয়ে যান যখন তিনি সংসদে যান।
সংসদের পরিসংখ্যান বলছে, কলকাতা দক্ষিণের সাংসদ সুব্রত বক্সির উপস্থিতির হার মাত্র ২৮%। গত ২ বছরে তিনি কলকাতা দক্ষিণের মানুষের জন্য একটি প্রশ্নও করতে পারেননি সংসদে। কলকাতা দক্ষিণের জন্য কোনও কথাও তিনি সংসদ চলাকালীন বলেননি, সংসদ রেকর্ডের দাবি এমনটাই।
সুব্রত বক্সির যদি এই 'কথা না বলা সাংসদ' মিছিলের মাথা হন, তাহলে লেজ অবশ্যই তাপস পাল, দেব, মুনমুন সেন, শতাব্দী রায়রা। এদের মধ্যে তাপস পাল এবং শতাব্দী রায় দুজনেই দ্বিতীয়বার সাংসদ হয়েছেন। এই চার মিলে গত দুবছরে প্রশ্ন করেছেন মাত্র ৭টি।