নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবারের পর মেট্রো আতঙ্কে থরহরিকম্প কলকাতাবাসী। মেট্রোর গাইডলাইনে যাত্রী সুরক্ষাকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলা হলেও আপতকালীন কোনও ব্যবস্থাই কাজ করল না শনিবার সন্ধেবেলা। স্রেফ গাফিলতির কারণেই কি মৃত্যু হল বছর ৬৬-র সজল কাঞ্জিলালের? গোটা ঘটনাকে ঘিরে ধোঁয়াশা ছড়িয়েছে। শুরু হয়েছে বিভাগীয় তদন্ত। দায়িত্বে থাকা চালক ও গার্ডেকে সাসপেন্ড করার পর তাঁদের বয়ান রেকর্ড করেছে পুলিস। রেকর্ড করা হয়েছে চিফ লোকো ইন্সপেক্টরের বয়ানও। সবমিলিয়ে জারি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: মেট্রোয় মরণফাঁদ! কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে জোড়া মামলা রুজু পুলিসের


তবে কালকের ঘটনায় একাধিক "মিসিং লিঙ্ক" থেকে যাচ্ছে এখনও। পরপর দুর্ঘটনায় মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগে সরব সাধারণ যাত্রী থেকে সব মহলই। এদিন দরজায় এক ব্যক্তির হাত আটকে থাকা সত্ত্বেও কেন কাজ করল না সেন্সর? যাত্রীদের প্রাণপণ চেষ্টার পরও কেনই বা কাজ করেনি টকব্যাক, স্টেশনের জিআরপি-রা কোথায় ছিলেন দুর্ঘটনার সময়ে? মোটরগার্ড কি ফোনে ব্যস্ত ছিলেন? উঠছে একাধিক প্রশ্ন।



মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক ইন্দ্রানী বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সমস্ত দিক খতিয়ে দেখেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, মেট্রো রেলের ওই রেকটি পরীক্ষা করতে চেন্নাই থেকে একটি দলও আসছে।