ওয়েব ডেস্ক: পার্কস্ট্রিট খুনে চাঞ্চল্যকর তথ্য। হোটেলের রুমের মধ্যে খুন করা হয় মহিলাকে। তারপর কম্বল মুড়ে দেহ ফেলে দেওয়া হয় পার্কস্ট্রিটের ফুটপাতে। মহিলার ঘনিষ্ঠ যুবকের খোঁজে তল্লাসি চালাচ্ছে পুলিস। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে হোটেল ম্যানেজারকে। শনিবার উদ্ধার হয় দেহ। রবিবার জানা যায় মহিলার পরিচয়। কয়েকঘণ্টার মধ্যে পার্কস্ট্রিট খুনে সামনে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। রবিবারই সোমা দাসের পরিবার পরিজনদের জেরা করে পুলিস। হদিশ মেলে ইমামবক্স লেনের ঠিকানার। রাতেই প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস। খোঁজ মেলে সোমার  ঘনিষ্ঠ এক যুবকের।  পুলিস জানতে পারে..


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন যে তেরঙ্গাকে পতপত করে উড়তে দেখে গর্বিত হন, জানেন ওটার নকশা করেছিলেন কে?


শুক্রবার রাতে ঘনিষ্ঠ যুবকের সঙ্গে রাতে ইমামবক্স লেনের বাড়ি থেকে বেরোন মহিলা। তাঁর সঙ্গেই এজেসি বোস রোডের হোটেলে ওঠেন। তারপর থেকে আর বাড়ি ফেরেননি। সোমার আত্মীয়দের জেরা করে সামনে আসে আরও তথ্য। জানা যায় হোটেলের ম্যানেজার সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় ছিল তাঁর ও ঘনিষ্ঠ যুবকের। তদন্তে নেমে হোটেলের ম্যানেজারের ওপর ফোকাস করে পুলিস। হুগলির পাণ্ডুয়া থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে। জেরায় ম্যানেজারের দাবি, হোটেল রুমে চেক ইন করার ঘণ্টা দুয়েক পর বেরিয়ে আসে ওই যুবক। ম্যানেজারকে জানায়, সঙ্গী মহিলা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। এরপর ডাক্তার ডাকার নাম করে চম্পট দেয় ওই যুবক। উদ্বিগ্ন ম্যানেজার কম্বল চাপা দিয়ে মহিলার দেহ ফেলে দেয় পার্ক স্ট্রিটের ফুটপাতে। যদিও, ম্যানেজারের দাবি পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য বলে মানছে না পুলিস।  তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান,  মহিলার ঘনিষ্ঠ ওই যুবকই  হোটেল ম্যানেজারের সাহায্য খুন করেছে তাকে।


আরও পড়ুন  আজকের দিনে জন্মগ্রহণ করেই কী কবি পেয়েছিলেন 'আসল' স্বাধীনতা!