ওয়েব ডেস্ক: রোগীর পুষ্টির দাম মাত্র দেড় টাকা! এমনটাই দর উঠছে আরজি কর হাসপাতাল চত্বরে। শুধু ডিমই নয়। বাইরে চলে আসছে রোগীদের জন্য বরাদ্দ মাছ, মাংস, কলা-পাউরুটিও। ফুটপাথের দোকানে বিকোচ্ছে সেই খাবার। কবে ভাঙবে এই ঘুঘুর বাসা?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



টার্গেট রোগীকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন পৌছে দেওয়া। রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব সুস্থ করে তোলা। তবে গোড়াতেই গলদ। সেরে ওঠার জন্য রোগীরা প্রয়োজনীয় খাবার পাচ্ছেন কই? অসাধু কিচেন কর্মীদের সৌজন্যে সেই খাবার পৌছে যাচ্ছে হোটেলে।


 



দেড় টাকায় পথ্য!  সামন্য কিছু টাকার বিনিময়ে মানবতাটুকুও বিকিয়ে দিচ্ছেন একশ্রেণীর কর্মী। ডিম-মাছই বিক্রি হচ্ছে ফুটপাথে...জলের দরে। এই সব খাবার যে হাসপাতাল থেকেই আসছে মেনেছেন দোকানদাররাও। নিখরচায় উন্নত মানের চিকিৎসার আশা নিয়ে দূর দূরান্ত থেকে সরকারি হাসপাতালে ছুটে আসেন সাধারণ মানুষ। স্বপ্ন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠা।


 



হাসপাতালের বিশাল হেঁশেলের দায়িত্ব ঠিকাদারি সংস্থার উপর। তবে অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন অধ্যক্ষ। শেষ পর্যন্ত কী ভাঙা যাবে হেঁশেলের এই ঘুঘুর বাসা? রোগীর পাতে পরিমাপ মতো পথ্য পৌছবে কীভাবে? কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে রোগীর খাবার ঘিরে সক্রিয় অসাধু চক্রকে? সেসব প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।