ওয়েব ডেস্ক: পুড়ে ছাই হয়ে গেছে শেষ সম্বলটুকু। আপাতত ঠাঁই হয়ঠছে ত্রাণ শিবিরে।  কিন্তু তারপর কী হবে? কোথা থেকে আসবে খাবার?  মাথা গোঁজার জায়গা জুটবে কী করে? এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে পাতিপুকুরে রেল বস্তির বাসিন্দাদের মনে। আগুন রেয়াত করেনি কোনও কিছু। ঝলসে দিয়েছে সব। প্রাণ গেছে মেধাবী ছাত্রী প্রিয়ার। পাতিপুকুরের সুভাষ কলোনিতে চোখের জল ছাড়া আর কিছু অবশিষ্ট নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন পাতিপুকুর অগ্নিকাণ্ড নিয়ে তুঙ্গে রাজ্য রাজনীতি


পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া সংসারের ধ্বংসাবশেষ। তার মধ্যেই নজরে এল পোড়া সেলাই মেশিন। রবিন কর্মকারের সংসার চলত এই মেশিনে সেলাই করেই। ছাই হয়ে গেছে সেই সম্বলটুকু। এখন ঠাঁই হয়েছে অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরে।অধিকাংশ পরিবারই বুঝে উঠতে পারছেন না ভবিষ্যতে কী হবে? নতুন করে কোথায় ঘর বাঁধবেন ? পোড়া গন্ধে এখনও ভারী হয়ে রয়েছে সুভাষ কলোনির আকাশ বাতাস।লোকাল ট্রেনের হুইসেলে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে সব হারানোর হাহুতাশ।


আরও পড়ুন  ফেসবুকে বন্ধুত্বের ফাঁদ পেতে ধর্ষণের অভিযোগ!