নিজস্ব প্রতিবেদন : ওরা এই সমাজেরই অঙ্গ। তবু সমাজ  ফিরিয়ে নেয়নি ওদের। মানসিক হাসপাতালে চিকিত্‍সা হয়েছে। সুস্থতার সার্টিফিকেটও মিলেছে। কিন্তু বাড়ির লোক ঘরে ফেরাতে নারাজ। এদেরকেই হাতে কলমে কাজ শিখিয়ে সাবলম্বি হওয়ার পথ দেখাচ্ছে শহরেরই এক নামকরা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। গড়ে উঠছে ভালোবাসা মোড়া এক অদ্ভুত জীবন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদের প্রত্যেকেরই মানসিক রোগের চিকিত্‍সা হয়েছে পাভলভ হাসপাতালে। এখন পুরোপুরি সুস্থ সকলেই। তারপরেও কেউ নিতে আসেনি এদের। বাবা,মা,ভাই,বোন সংসার সব থেকেও কিছুই নেই তাদের। কাজের মধ্যেই পম্পা খুঁজে নিয়েছেন জীবনের রঙ।


আরও পড়ুন- কলকাতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি যুবক


কথা বলতে বলতেই চোখে জল পম্পার।  জল মোছার ব্যর্থ চেষ্টা। একসময় যারা ছিলেন মানসিক রোগী। এখন পুরোপুরি সুস্থ তাদেরকেই স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছে শহরেরই এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। জামায় রঙ করার কাজ শিখছেন মালতি দি, ৬০ ছুঁইছুঁই রেনুবালা। আরও অনেকে। জামার রঙ আনার সঙ্গে সঙ্গেই বর্ণহীন, ফ্যাকাসে জীবনগুলোয় লেগেছে রঙ।


ওরাতো সুস্থ। কিন্তু আমাদের এই সমাজ? আমরা কতটা প্রস্তুত রেনুকা দিদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য? কতটা পথ পেরলো সুস্থতার সার্টিফিকেট পাবেন ওরা? প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও তো জানা।