কলকাতা : অসহিষ্ণুতা থেকে JNU একের পর এক বিতর্কে যখন উত্তাল দেশ, তখনই তাত্পর্যপূর্ণ মন্তব্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। নেতাজি ইন্ডোরে গৌড়ীয় মঠের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সারা দুনিয়া যখন বলছে নিজে বাঁচো এবং অন্য কে বাঁচতে দাও। সেই ভাবনা থেকে এক কদম এগিয়ে আছে ভারত। এদেশের চিন্তাধারা শুধু  নিজেরা বাঁচলেই হবে না। জীবন ধারণে যে অক্ষম, তাঁকেও সাহায্য করতে হবে।“


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর সরকারকে নড়বড়ে করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে কুত্‍সা ছড়ানো তাঁর দাবি, একজন চা বিক্রেতার ছেলে কী করে প্রধানমন্ত্রী হলেন তা এখনও কেউ হজম করতে পারছেন না।


এরপর ৯টা নাগাদ বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তার আগে পৌনে ৯টাতেই পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। । মোদীর সঙ্গে দেখা করার জন্য লাউঞ্জে অপেক্ষা করছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আলাদা করে বৈঠক না হলেও বিমানবন্দরেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা হয় মুখ্যমন্ত্রীর।


প্রশাসনিক বিষয়ে কথা হয় দুজনের। বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে নয়াদিল্লিতে প্রতিনিধি পাঠাতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, স্বরাষ্ট্র সচিব এবং রাজ্য পুলিসের ডিজি। আজই প্রথম বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানাতে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী।