নিজস্ব প্রতিবেদন: বিধাননগরের ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায় ও প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্তের অনুগামীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৮জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে জড়ো হওয়া, সরকারি কাজে বাধাদান, কর্তব্যরত পুলিসকে মারধর, মারপিট, খুনের চেষ্টা, অস্ত্র আইন-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। মঙ্গলবারের সংঘর্ষের ঘটনায় এক স্থানীয় মহিলা সহ আহত হয়েছেন এক পুলিসকর্মীও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



মঙ্গলবার বিধাননগরের ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কাটমানির অভিযোগে তাঁর বাড়ির সামনে বোমাবাজি হয়। ঘটনার সূত্রপাত কাটমানি নেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে। চিনার পার্ক থেকে রাজারহাট যাওয়ার রুটের অটো, টোটো, ম্যাজিকগাড়ির চালক ইউনিয়নরা ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। চিনার পার্ক মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। পরে তাপস চট্টোপাধ্যায়ের পাশাপাশি ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজিজুল হোসেনের বিরুদ্ধেও কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ করেন তাঁরা। চালক ইউনিয়নের অভিযোগ, প্রত্যেক দিন রাস্তায় গাড়ি নামাতে হলে, তাঁদের কাছ থেকে ৮০ টাকা করে চাওয়া হয়। সেই টাকা না দিলেও তাঁদের হুমকি, এমনকি মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ।


ফের পার্কস্ট্রিটে দরজায় আটকাল ছাত্রীর হাত! অভিযোগের প্রমাণ নেই, বলল মেট্রো


তাঁদের আরও অভিযোগ,  সব্যসাচী দত্ত বিধাননগর পৌরসভার মেয়র থাকাকালীন তাঁদের কাটমানি দিতে হয়নি। এরপর পুলিস গিয়ে অবরোধ তুলে দেয়। তখনকার মতো পরিস্থিতি মিটে গেলেও দুপুর থেকে তাপস চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে বোমাবাজি শুরু হয়।


কয়েকজন যুবক বাড়ির সামনে বোমাভর্তি ব্যাগ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ। বোমাবাজির পাশাপাশি, বাড়ি লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি চালানো হয় বলেও অভিযোগ।এখনও থমথমে রয়েছে নারায়ণপুর।