নিজস্ব প্রতিবেদন: নিহত সুবীর চাকির বাড়ি দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন। গড়িয়াহাট জোড়া খুনকাণ্ডে ম্যারাথন জেরার মুখে পড়েছিলেন পরিচারিকা মিঠুন হালদার। শেষপর্যন্ত তাঁকে গ্রেফতার করল পুলিস। সূত্রের খবর, বাড়ির বিক্রি বিজ্ঞাপন দেখার পর ক্রেতা সেজে মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন মিঠু। সন্দেহের তালিকায় ধৃতের ছেলে ও ভাই-ও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলকাতায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড। বালিগঞ্জের কাঁকুলিয়া রোডের বাড়ি থেকে উদ্ধার হল নিউটাউনের বাসিন্দা সুবীর চাকি ও তাঁর গাড়ি চালক রবীন মণ্ডলের দেহ। পরিবারের লোকেদের দাবি, কাঁকুলিয়া রোডের বাড়িটি বিক্রি চেষ্টা করছিলেন সুবীর। রবিবার কোনও ক্রেতা দেখানোর জন্য ওই বাড়িতে এসেছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন গাড়ির চালকও। রাতে আর ফেরেননি, এমনকী মোবাইল ফোনটিও সুইচড অফ ছিল।


আরও পড়ুন: Kolkata: লক্ষ্মীপুজোর দিন কোলে কন্যাসন্তান, নার্সিংহোমে 'শ্বাসরোধ করে খুন' মা-র


খুন হয়ে গেলেন কী করে? তদন্তে জানা যায়, নিহত সুবীর চাকির কাঁকুলিয়া রোডের বাড়িটি দেখভাল করতেন মিঠু হালদার নামে এক মহিলা। তাঁকে আটক করে পুলিস। এদিন প্রথমে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার থানায় চলে জেরা পর্ব। এরপর ওই পরিচারিকাকে নিয়ে আসা হয় লালবাজারে। তদন্তকারীদের দাবি, জেরায় জোড়া খুনের ঘটনার জড়িত থাকার স্বীকার করেছে মিঠু। মোটিভ? সেটা এখনও পরিষ্কার নয়। তবে, ধৃত মহিলা একা নন, এই ঘটনার সঙ্গে যে আরও বেশ কয়েকজন জড়িত, সে ব্যাপারে কার্যত নিশ্চিত পুলিস। সন্দেহের তালিকায় মিঠুর ছেলে ও ভাই-ও। বাকি অভিযুক্ত খোঁজে তল্লাশি চলছে।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)