নিজস্ব প্রতিবেদন: আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ রাখাল বেরাকে পুলিসি জেরা। এই একই মামলায় দ্বিতীয় অভিযুক্ত চঞ্চল নন্দীর খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। রাখালকে জেরা করে চঞ্চলের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুলিসে দায়ের হওয়া এফআইআর-এ চঞ্চল নন্দীর নাম রয়েছে। অভিযুক্ত চঞ্চল নন্দী সেচ দফতরের প্রাক্তন কর্মী ছিলেন। কাঁথির বাসিন্দা তিনি। আজ রাখাল বেরাকে শিয়ালদহ আদালতে পেশ করেছে পুলিস। তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবেন তদন্তকারীরা। পুলিস সূত্রে খবর, সেচ দফতরে কাজের টোপ দিয়ে একাধিক মানুষের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়েছেন অভিযুক্তরা। একজন লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও, ইতিমধ্যে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বহু মানুষ। ফলে রাখালকে জেরা করে এখন চঞ্চলের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।


আরও পড়ুন:২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনই লক্ষ্য মমতার! প্রস্তুত হচ্ছে রণনীতি


আরও পড়ুন: Weather Report: ১০ দিনে বাংলায় ঢুকবে বর্ষা, আজ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা জেলায় জেলায়


এই ঘটনাটি ২০১৯ সালে ঘটেছিল। তখন রাজ্যে সেচমন্ত্রী ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর রাখাল বেরা শুভেন্দুর অত্যন্ত কাছের লোক। ফলে গোটা ঘটনায় রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। এই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে নারদ মামলায় অবিলম্বে গ্রেফতারির দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। পালটা দিলীপ ঘোষের দাবি, দোষ প্রমাণিত হলে শাস্তি হবে। অন্যদিকে রাখাল বেরার আইনজীবী কল্লোল দাসের অভিযোগ, শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্যই তাঁর মক্কেলকে মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। গোটাটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।