নিজস্ব প্রতিবেদন: লকডাউনে বন্ধ যান চলাচল। প্রশাসন কড়া নজর রেখেছে। রাস্তায় দিবারাত্র পাহারায় পুলিস। কখনও গান গেয়ে, কখনও বুঝিয়ে, কখনওবা লাঠি হাতে মানুষের কাছে একটা আবেদন করা হচ্ছে, করোনা মোকাবিলায় বাড়িতে থাকুন, রাস্তায় বেরোবেন না। কিন্তু আদতে কতজন সচেতন? পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বন্ধ তো কী হয়েছে, মালবাহী গাড়ি চেপেই যাতায়াত করছে মানুষ। এমনকি বাদ যাচ্ছে না অ্যাম্বুলেন্সও। আর এক শ্রেণির মানুষ এর সুবিধা নিচ্ছে। মোটা টাকার বিনিময়ে অ্যাম্বুলেন্স চালক সম্পূর্ণ সুস্থ সাধারণ মানুষকে পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁর গন্তব্যে। এমন অভিযোগ বারবার উঠছে। এবার তাই কড়া পদক্ষেপ পুলিসের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'নিজামউদ্দিনের ওরা এক-একজন মানববোমা... ভোটের রাজনীতি করছেন মুখ্যমন্ত্রী'
সাধারণত  পুলিস অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় ধরে না। তাই অনেকেই এই বিষয়টিকে কাজে লাগাতে চাইছেন। অন্ধকারে অ্য়াম্বুলেন্সে চেপেই এক জায়গা থেকে অন্যত্র যাচ্ছেন মানুষ। 
কোনও কোনও গাড়িতে আবার এমার্জেন্সি স্টিকার লাগিয়ে ভাড়ার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।  এবার তাই কড়া পুলিশ। বারবার ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এবার থেকে রাস্তায় অ্যাম্বুলেন্সও খতিয়ে দেখবে ট্রাফিক পুলিস। আদৌ ওই অ্যাম্বুলেন্সে কোনও অসুস্থ ব্যক্তি রয়েছেন কিনা! তবে বেশি সময় নেওয়া হবে না। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, মাত্র ২০ সেকেন্ডের মধ্যে অ্যাম্বুলেন্স খতিয়ে দেখে ছেড়ে দেওয়া হবে। 
তবে প্রশাসনের তরফে বারবার আবেদন করা হচ্ছে, পুলিস যাবতীয় পদক্ষেপ করলেও, আমজনতাকে সচেতন হতে হবে। না হলে করোনা যুদ্ধে জয়ী হব না আমরা।