ওয়েব ডেস্ক : বেপরোয়া গতি। দুর্ঘটনার মুহূর্তে ঘণ্টায় প্রায় একশো পাঁচ কিলোমিটার। সিট বেল্ট না বাঁধা। এগুলিই সম্ভবত প্রাণ কেড়েছে সনিকার। দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়িটি পরীক্ষার পর, প্রাথমিক মত বিশেষজ্ঞদের। এই অবস্থায় বিক্রমকে আরও বেকায়দায় ফেলে, আলিপুর আদালতে গোপন জবানবন্দি দিলেন সনিকার চার বন্ধু। রহস্যে ঘেরা দুর্ঘটনা। প্রতিদিন নতুন সূত্র। নিত্যনতুন চমক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- নারদ মামলায় এবার ম্যাথু স্যামুয়েলকে সমন পাঠাল ইডি


বিক্রমের দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়িটি এদিন পরীক্ষা করেন গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থার তিন সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল। খুঁটিয়ে সব পরীক্ষার পর বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক মত, দুর্ঘটনার রাতে বিক্রমের টয়োটা করোলা অলটিস ছুটছিল ৯০-১০৫ কিলোমিটার গতিতে গাড়ির ক্ষয়ক্ষতির বহর দেখে প্রাথমিকভাবে সেটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা দুর্ঘটনার সময় বিক্রম বা সনিকা কেউ সিট বেল্ট বাঁধেননি বলেও প্রাথমিক মত বিশেষজ্ঞদের। দুর্ঘটনার মুহূর্তে যে সেন্সরের মাধ্যমে এয়ারব্যাগ খোলে তা একমাত্র সিট বেল্ট বাঁধা থাকলেই কাজ করে এক্ষেত্রে সেন্সর কাজ করেনি কারণ সিট বেল্ট বাঁধাই ছিল না এদিন গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থার বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে ছিল ফরেনসিক টিমও। বৃহস্পতিবার রুবি হাসপাতালেও পৌছে যায় পুলিস। দুর্ঘটনার পর এই হাসপাতালেই চিকিত্‍সা হয় সনিকা এবং বিক্রমের। জেরা করা হয় সেই ডাক্তার এবং নার্সদের যাঁরা সেদিন বিক্রম-সনিকার চিকিত্‍সা করেন চোট কেমন ছিল, কী চিকিত্‍সা হয় এসম্পর্কে খুঁটিনাটি জানতে চায় পুলিস।


জাস্টিস ফর সনিকা! এদিকে, এই দাবিতে সুর চড়িয়েছেন বন্ধুদেরই একাংশ।এবার সনিকার চার বন্ধুর গোপন জবানবন্দি রেকর্ড হল। ঘটনার রাতে তিনটি বারেই সনিকার সঙ্গে হাজির ছিলেন এই ৪ বন্ধু এগোচ্ছে তদন্ত-প্রক্রিয়া। তবে এখনও অনেক তথ্যই অন্ধকারে বলে মত তদন্তকারীদের।